পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰয়াস লক্ষ্য করে নানার সে কি আনন্দ ! খুশিতে হাততালি দিয়ে সৈ বুলজো . -বাহবা জিম, বহুৎ আচ্ছা! ঠিক হ্যায়, জলদি উঠা লেওঁ । বারকয়েক রুমাল তুলে আনতেই কাউণ্ট একেবারে হঁাপিয়ে উঠলেন। তিনি বললেন- আর পারছি না, নানা ! আজি এই পৰ্যন্তই থাক । 蟒 来源 # এর কয়েক দিন পরেই কেবিনেট-মেকার এসে কাউণ্ট মাফাতকে খবর দল যে, নানার খাটি তৈরী হয়ে গেছে। নানাও ঠিক এই সময়টাতেই চব্বিশ হাজার ফ্রাঙ্ক দাবি করে বসলে তঁার কাছে। কাউণ্ট হিসাব করে দেখলেন যে, নানার খাটের দাম আর আবদারের খাই মেটাতে তখনই পঞ্চান্ন হাজার ফ্রাঙ্ক চাই তার। এ ছাড়া বাড়ীর খরচ এবং তার নিজের খরচ তো আছেই। এত টাকা কোথা থেকে পাওয়া যাবে বুঝে উঠতে না পেরে কাউণ্ট স্থির করলেন যে, তিনি তার মফঃস্বলের একটা জমিদারি বিক্রি করে (WCK | যেমনি ভাবনা অমনি কাজ। কাউণ্ট আর দেরি না করে। মফঃস্বলে বেরিয়ে পড়লেন তার জমিদারি বিক্রি করতে । অবশ্য যাবার আগে নানার সঙ্গে দেখা করে বলে গেলেন যে, চার পাচ দিনের ভিতরেই টাকা যোগাড় করে ফিরে ख्वांग८ष्छ्न उिनि । নানা কিন্তু কাউন্টের বাইরে যাবার এই সুযোগটাকে পূর্ণভাবে গ্ৰহণ করলো। এবারে সে কাউন্টের শ্বশুর বুড়ো মাকুইস-দ্য-কুয়ার্দকেই গোথে ফেললে। বুড়ো মাকুইস নানার প্রেমে একেবারে হাবুডুবু খেতে লাগলেন জামাইয়ের অনুপস্থিতিতে । r এদিকে মফঃস্বলের জমিদারি বিক্রি করতে কাউন্ট মাফাতের মোটেই দেরি হ’লে না। তিন দিনের মধ্যেই কাজ শেষ করে টাকা নিয়ে কাউণ্ট ফিরে এলেন প্যারীতে। প্যারীতে এসে প্ৰথমেই গেলেন। তিনি নানায় বাড়ীতে। St