পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/১৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-এইমাত্র মারা গেল সে। চাকরীটি খবর দিল । নানা নেই! খবরটা যেন সবার কাছেই একটা প্ৰচণ্ড আঘাতের মতো মনে হ'লো। • কাউণ্ট মাফাতের মুখ দিয়ে কোন কথাই বের হ’লে না। তিনি যেমন নিঃশব্দে এসেছিলেন, ঠিক সেইভাবেই নিঃশব্দে ফিরে গিয়ে আবার সেই বেঞ্চখানার উপর বসে পড়লেন। ". লুসি বললো—তোমরা না যাও তো আমি একাই চললুম। লুসি রওনা দিতেই সেই খুদে দলটিও অনুসরণ করলে তাকে ।

  1. 来 端

७७ ८ट्रांप्छेळ: 8०> न९ वभद्र একখানা খাটের উপর শোয়ানো রয়েছে নানার মৃতদেহ । রোজি একটা মোমবাতি জেলে নানার মাথার কাছে রেখে দরজার দিকে তাকাতেই দেখলে যে, একদল লোক তখন সেই ঘরে ঢুকছে । লুসিই প্রথমে কথা বললো-মশারটা তুলে ধর না, রোজি ? রোজি মশারিটা তুলে ধরতেই লুসি ভয়ে চিৎকার করে উঠলো। লুসির চিৎকার শুনে সবাই মিলে এগিয়ে গেলো খাটের কাছে, কিন্তু এগিয়ে গিয়ে যে দৃশ্য দেখলে, তাতে সবাই ভয়ে দু’পা পিছিয়ে গেল। নানার মুখখানা এমনভাবে বিকৃত হ’য়ে গিয়েছিল যে, দেখলেই ভয় হয়। একটি চোখ গলে গিয়েছিল । বসন্তের অজস্র ক্ষত থেকে পূজ গড়িয়ে পড়ছিল তার সেই বিকৃত মুখে। নানার সেই সুন্দর নাকটি খেতলে গিয়েছিল। পচা আপেলের মতে ওর গালের মাংসগুলো ঠেলে বেরিয়ে ye