পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/২৩

BD DBB BDBD KBBBDB D BDBBBBBD SS D DDDSuuDDD BB DDD কথায় কথায় হুকুম শুনে জে। ওর উপরে হাড়ে হাড়ে চটে ছিল, কিন্তু দিদিমণির বিপদে অ্যাপদে কিছু কিছু সাহায্য করে বলে মুখ ফুটে কিছু বলতে পারতো না। ’ নানার বাড়ীতে যে সব লোকের যাতায়াত ছিল, অসাক্ষাতে তাদের . কিরকম বিশেষণে ভূষিত করা হতো, নানা আর তার ঝিয়ের কথাবার্তা থেকেই সে সম্বন্ধে কিছুটা আঁচ করতে পারছেন আপনারা। ছিনে জোক বলে । যাকে বলছিল জো, আসলে সে লোকটা কিন্তু একটা বড় কারবারের মালিক। " ড্যাগনেট-যে কিছুক্ষণ আগে জো’র রান্নাঘরে লুকিয়ে পড়েছিল, সেও নাকি । খুব বড় ঘরের ছেলে । ছিনে জোক মশাই প্রায়ই রাত কাটাতে সুরু করেছিল নানার ঘরে। , ঐ লোকটার জন্য অন্য লোক ঘরে আনতে অসুবিধে হচ্ছিল নানার, কিন্তু । তবুও মুখ ফুটে ওকে ‘চলে যাও" বলতে পারছিল না সে, কারণ বিপদে আপদে সে-ই ছিল তখন নানার একমাত্র ভরসা। বালিশটাকে টেনে বুকের নীচে নিয়ে নানা বললো—সে তো হলো! কিন্তু আজকের বাজার-খরচের কি করা যায় বল তো? রুটিওলা, দরজী, গাড়ীওলা, খাবারওলা সবাই তো এলো বলে ! জো বললে।”—আর যাই করে দিদিমণি, কয়লাওলা ব্যাটাকে আজ দিতেই হবে টাকা । সেদিন যাচ্ছে-তাই করে গেছে সে। বাড়ী ভাড়া তিনমাস বাকি পড়েছে। বাড়ীওলার সরকার এসে সেদিন । শাসিয়ে গেছে যে, এই মাসের মধ্যে সব টাকা শোধ না করলে নালিশ করবে । সে । দেনার কথা ভেবে মনটা খারাপ হয়ে গেল নানার । ঘুম থেকে উঠে কিছু খাওয়ার ইচ্ছেও হলো না তার । শুয়ে শুয়েই আকাশপাতাল ভাবতে লাগলো। সে। । হাজারো রকমের দেনা ছাড়াও আর এক বিষম চিন্তা হয়েছে তার ছেলে লুইকে নিয়ে। নানার সদুতর বৎসর বয়সে এই ছেলের জন্ম হয়। গণিকাবৃত্তি । Y (t