পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মাদাম যখনই আসতো, তখনই কোন না কোন কাপ্তেন বাবুর খোজ নিৰ্ম্মে আসতো। প্ৰতি বারেই মোটা টাকা পাইয়ে দিতো সে নানাকে |• * অবশ্য এর জন্য কিছু কমিশনও সে নিতো। তা নিক, যে গরু দুধ দেয়, তার লাথটাও সহ্য করতে হয় বই কি ! নানার ঘরে ঢুকেই মাদাম বললো-একটা কাপ্তেন বধ করেছি আজি, রাজী তো ? নানা বললো-নিশ্চয় । ক’ত দেবে ? -চারশ’ ফ্রাঙ্ক । -কটায় ? --বিকেল তিনটোয়। কথা পাক তা হলে ? --নিশ্চয় । -আমার কিন্তু পাঁচিশ ফ্রাঙ্ক, মনে থাকবে তো ? -খুব থাকবে । বন্দোবস্ত পাকা করে মাদাম টি কন চলে যেতেই নানাও হাফ ছেড়ে বঁচিলো। নতুন কাপ্তেনের কাছে চারশ’ ফ্রাঙ্ক পেলে ও থেকেই তিনশ’ ফ্রাঙ্ক দিয়ে মাসিকে পাঠাতে, পারবে लूशेक निम्र डानाड । জো’কে কিছু খাবার আর চা দিতে বলে আবার বিছানায় গা এলিয়ে लि नॉन। বেলা প্ৰায় এগারটার সময় নানার সেই মাসি এসে হাজির হলো । নানার মাসির নাম মাদাম লিরাত। জে। তাকে সঙ্গে করে নানার ঘরে নিয়ে 65दिन । নানা তখনও ঘুমূচ্ছিলে। দেখে দরজাটা খুলে দিয়েই জো চলে গেল। দরজা খোলবার শব্দে ঘুম ভেঙ্গে গেল তার। চোখ মেলে মাদাম লিরাতকে দেখে নানা বললো-এই যে মাসি! এসে পড়েছে। তাহলে ? লুইকে আনতে আজই যাবে তো ?

  • ο