পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, --না যাবে তো এলুম। কিসের জন্যে ? বারোটা কুড়ির ট্রেনেই যাবো মনে করেছি। কি বলিস ? —বারোটা কুড়ির ট্ৰেনে ? না মাসি, ও গাড়ীতে যাওয়া হবে না তোমার । চারটের আগে টাকার জোগাড় হয়ে উঠবে না। এই সময় জো এসে খবর দিল—“হেয়ার-ড্রেসার’ এসেছে দিদিমণি । -কে, ফ্রান্সিস ? ডেকে নিয়ে আয়ু । ফ্রান্সিস যখন সেই ঘরে এলো, নানা তখনও বিছানায় শুয়ে। তার দেহ প্ৰায় অনাবৃত বললেই হয়। তার মসৃণ বক্ষের সুপুষ্ট স্তন দুটি সম্পূর্ণভাবে খোলা। অলসভাবে হাত দিয়ে জামাটাকে একটু টেনে নিয়ে নানা বললো—এখন আর ও ঘরে যেতে ভাল লাগছে না । আমি বরং ঐ দেয়াল-আয়নাটার সামনে বসছি, তুমি এখানেই ড্রেস করে দাও আজি, কেমন ? এই বলে নানা উঠে দেয়াল-আয়নার সামনে গিয়ে বসতেই ফ্রান্সিস তার চুলটা ঠিক করে দিতে আরম্ভ করলো। ড্রেস করতে করতে সে বললো-আজকের ‘ফিগারো”তে আপনার একটা সমালোচনা বেরিয়েছে, দেখেছেন ? -কৈ, না তো ! -দেখবেন ? পত্রিকাখানা নিয়েই এসেছি আমি । -পড়ে তো মাসি, কি লিখেছে ? DD DDBBDDBDS SDBB BDDDBD DDBkDk DBDB uBuBDBBDBB DDD SDBBD পত্রিকাখানা নিয়ে পাতা উল্টে নানার সম্বন্ধে সমালোচনার পৃষ্ঠাখানা বের করে জোরে জোরে পড়তে আরম্ভ করলো । সমালোচনা তো নয়, যেন প্ৰশস্তি। আগাগোড়াই কেবল স্তুতিবাদ। খুশী হয়ে উঠলো নানা এই স্তুতিবাদপূর্ণ সমালোচনা শুনে। ফ্রান্সিস বললো—আমি তা হলে এখন যাচ্ছি, কেমন ? পত্রিকাখানা কি রাখবেন ?