পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নানা বললো-হঁ্যা, পত্ৰিকাখানা রেখেই যাও । ফ্রান্সিস বললো-আরও কোন কাগজে যদি কিছু লেখা বের হয়, সেগুলোও জোগাড় করে আনবো কি ? নানা হেসে বললো-এনে | ফ্রান্সিস চলে যাবার পর সংসারের সুখদুঃখের কথা আরম্ভ হ’লে মাসিবোনবির মধ্যে । কথায় কথায় মাদাম লি রাত জিজ্ঞাসা করলো-হঁ্যাল নানা ! তোর ছেলের বাপ লোকটা কে বলতো ? -সে আছেন এক ভদর লোক । - ভাদর লোক না ছাই ! আমি তো শুনেছি, সে সেই রাজমিস্ত্ৰী ছোড়াটা, যে তোকে দিনরাত ঠ্যাঙাতো । মাদাম লিরাতের কথায় লজ্জা পেয়ে নানা বললো-কি যে বলে মাসি! ঠ্যাঙাতে যাবে কেন সে ? ওদের যখন এইসব কথু श८ष्छ, ८गाशे नम्र भांताभ भांनांद्र ५ंग फूकॉनी সেই ঘরে। মাদাম মালদার কিন্তু নামেই শুধু ‘মালদার', আসলে সে খুবই গরীব। নানার কাছে প্রায়ই আসতো সেটাকাটা-সিকিটা নিতে বা একটু डाव्लभन्न ८थठ् । भांब মালদারের বয়স হয়েছে। বুড়ী না হলেও পৌঢ়ত্বের শেষ সীমায় এসেছে সে। মাদামের দিকে তাকিয়ে নানা বললো-ওকি ! আপনার টুপিটার ও দশা। করলে কে ? নানার প্রশ্নে মাদাম হাসতে হাসতে বললো-আমাদের কি আর ছুড়ীদের মত বাহারে টুপি পরিবার বয়েস আছে ? নানা বললো-কিন্তু তাই বলে আমন চমৎকার টুপিটাকে সেলাই করে। ঐ রকম ধূচনী বানাতে হয় নাকি ? Sas