পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুযোগও জুটে গেল। কাউণ্ট কি একটা কাজে ফুচেরির কাছাকাছি আসতেই সে দাড়িয়ে উঠে বললো-আপনার সঙ্গে একটা কথা ছিল কাউণ্ট ! -আমার সঙ্গে ! কি কথা বলুন ? —“একটু ওদিকে চলুন বলছি। কথাটা গোপনীয়। ফুচেরি আর ভাদোভো দুজনে কাউণ্টকে একান্তে ডেকে নিয়ে বললোএক ভদ্রমহিলা কাল আপনাকে নৈশ-ভোজে নিমন্ত্রণ করেছেন! --মহিলা ! কে বলুন তো ? ফুচেরি আস্তে করে উচ্চারণ করলো-“নানা” । --নানা ! থিয়েটারের সেই লাস্যময়ী অভিনেত্রী ? তার সাহসটা তো বড় কম নয় ? --তা হলে কি আমরা ধরে নেবো যে, আপনি যাবেন না ? --নিশ্চয়ই। তা ছাড়া এইরকম প্ৰস্তাব আপনারা করলেন কি করে, সেই কথা ভেবেই আমি আশ্চর্যান্বিত হচ্ছি। আমি-আমি যাবে। একজন अडि6नहौल बांऊँौटऊ ? • ফুচেরিও দমে যাবার পাত্র নয়। কাউণ্ট মশাই যে ইতিমধ্যেই নানার বাড়ীতে পদাৰ্পণ করে এসেছেন, সে খবর তার জানা ছিল, তাই সে বললোকথাটা তা হলে না বলে পারছি না। কাউণ্ট ! নানার বাড়ীতে আপনার যাতায়াত যে নেই, তা তো নয়! ফুচেরির এই কথায় কাউণ্ট মাফাত-এর মুখখান একেবারে এতটুকু হয়ে গেল। হঠাৎ কোন কথাই যোগালো না তার মুখে । পরে ভেবেচিন্তে বললেন-না-তা-হঁ্যা-মানে একদিন গিয়েছিলাম ওর ওখানে, মানে সে হচ্ছে গিয়ে, ঐ কি বলে-মানে আর্তািত্ৰাণ সমিতির চান্দা চাইতে । সম্পাদক হেসে বললো-আৰ্তাত্ৰাণ সমিতির চাদ। চাইতে কি এখন কাউণ্টকেও বের হতে হয় নাকি ? কিন্তু নানার বাড়ী ছাড়া আর w)