পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কেরোলিনার পোশাক আবার কালো। যেন গির্জায় এসেছে ধৰ্মকৰ্ম্ম করতে ! লিয়ে এসেছে আধ-ময়লা পোশাকে। টাটান, নিনি এবং “আরও যারা এসেছে, তাদের পোশাকের বর্ণনা নাই-বা করলাম। ওদের মধ্যে সবচেয়ে কঁাচা বয়স হচ্ছে মেরিরণ্ডের । বোধ হয়, পনেরষোেলর বেশি হবে না। ওর বয়স। কিন্তু এই বয়সেই ওর মুখে পড়েছে অত্যাচারের ছাপ । স্টিনার বললো-সবাইকেই দেখছি, কিন্তু আমাদের ম্যানেজার মশাইকে তো দেখতে পাচ্ছি না ? নানা বললো-তিনি আজ আসতে পারবেন না। পা মচ কে গিয়ে ईांड कहे श्cछ cद5ांब्राद्ध । নানার কথা শেষ না হতেই ম্যানেজারের বচন শুনতে পাওয়া গেল বাইরে। অভিনেত্রী সাইমনির কাধে ভর দিয়ে ল্যাংচাতে ল্যাংচাতে আসছিল সে। ঘরে ঢুকেই ম্যানেজার বললো-তোমরা বুঝি ভেবেছিলে যে, আমাকে বাদ দেবে আজকের এই চাদের মেলা থেকে ? সেটি হ’তে দিচ্ছি না। বাবা ! ম্যানেজারের আগমনে সবাই খুশী হয়ে উঠলো। নানা নিজে তাকে খাতির করে ধরে নিয়ে একখানা চেয়ারে বসিয়ে দিয়ে বললো-এই পা নিয়ে কষ্ট করে না এলেই পারতেন ! DBBBD DBBLJY DDD DDD SS S DBBDB BB DBDD DBBD DDD S नांनांद्र यांऊंौ८ऊ cङांस्, ड्रांभि कि ना ७८ग थांकड् श्रांद्रि ? নানা খুশী হয়ে উঠলো ম্যানেজারের এই অকৃত্রিম ব্যবহারে। হঠাৎ নানার মনে পড়ে গেল যে, এতক্ষণ খাবার দেওয়া উচিত ছিল ; তাই সে বিরক্ত হয়ে বললে-কী ব্যাপার | এখনও খাবার দিচ্ছে না যে ? দ্ব্যাখে তো उाशनऐ, दाश्राद्र कि ? ব্যাপার বিশেষ কিছুই নয়! নটী-বাড়ীর নেমন্তয়ে ওরকম হয়েই থাকে। নিয়ম-কানুন বলে তো কিছু থাকে না। এসব জায়গায়! I vOt