পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হঠাৎ ওদের মনে পড়ে গেল যে, ম্যানেজার মশাইকে আনা হয় নাই। বেচারার পা মচকে যাওয়ায় নিজে নিজে আসবার ক্ষমতা 6नरे। नाना ম্যানেজারের কথা বলতেই কয়েকজন অভিনেত্রী ছুটে গিয়ে চ্যাংদোলা করে। নিয়ে এলো তাকে । ফুচেরি বলে উঠলো-ম্যানেজার মশাইকে মাঝখানে দাও। আজকের ভোজে উনিই হবেন চীফ গেস্ট, কেমন ? সবাই সানন্দে সম্মতি জানালো এই প্ৰস্তাবে। ম্যানেজারকে ধরে নিয়ে গিয়ে জায়গা-মন্ত বসিয়ে দিতেই সে বললেসবাই এসেছে, কিন্তু প্ৰলিয়ার আর ফন্টান বেচারা বাদ গেল। ওরা দুজনে এলেই ষোলকলা পূর্ণ হ’তো । নানা বললো-ওরা না এসে ভালই হয়েছে। এই রকম একটা রেসপেকূটবল গ্যাদারিং-এ ওদের মত লোক না আসাই ভাল । খাদ্যদ্রব্যের কোন নূতনত্ব ছিল না। সাধারণত: হোটেলে যে সব খাবার পরিবেশিত হয়, সেই সব খাবারই পরিবেশন করা হয়েছিল চট-ওঠা আধময়লা প্লেটে করে। কঁাটা-চামচের অবস্থাও তথৈবচ। অনেকদিনের ব্যবহারে নিকেল উঠে ভিতর থেকে পিতল বেরিয়ে পড়েছিল সেগুলোর । অতিথিরা কেউই তৃপ্তির সঙ্গে খেতে পারছিল না। ওরা তখন খাদ্য ফেলে রেখে পানীয়ের দিকেই জোর দিল । গ্লাসের পর গ্লাস চলতে লাগলো রকমারি মাদ । মদের নেশা মেয়েদেরই লাগলো আগে। ওদের ‘দিলগুলো সব দরিয়া’ হয়ে গেল দেখতে দেখতে । কারো কারো আবার বাৎসল্যও উথলে উঠলো। ছেলেমেয়েদের জন্য । ব্লান্সি লুসিকে বললো-কাল তোমার ছেলেটাকে দেখলাম রাস্তায়। দিব্বি छांद्र िश्रमcछ । ♥eዓ