পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/৫২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নানা তো ভয় পেয়ে একেবারে ড্যাগনেটিকে জড়িয়ে ধরে বললো-কিসের শব্দ ওটা ! ওরা তখন লক্ষ্য করে দেখলে যে, নানার বিছানার লেপের তলা থেকেই যেন শব্দটা আসছে। জর্জ লেপখানা ধরে টান মেরে সরিয়ে ফেলতেই দেখা গেল যে, ম্যানেজার বোর্দেনেভ দিব্বি আরামে শুয়ে আছে, আর ঘুমের ঘোরে তার নাক দিয়ে বেরুচ্ছে ঐ বিকট শব্দ। সে যে কোন ফাকে এসে নানার বিছানায় লেপ-মুড়ি দিয়েছে, তা কেউ জানতেই পারেনি। বাঘের বদলে থিয়েটারের ম্যানেজারকে দেখে নানা তো হেসেই কুটিপাট ! তার মনের উপরে অসন্তোষের যে কাল মেঘ জমে উঠেছিল, হাসির দমকা হাওয়ায় সে মেঘ উড়ে গিয়ে বেরিয়ে পড়লো সুর্যের আলো । সে তখন খুশী মনে পাশের ঘরে গিয়ে আবার অতিথিদের সঙ্গে হাসি তামাসা করতে সুরু করে দিল । রাত প্ৰায় শেষ হয়ে এসেছিল ! একে একে বিদায় নিতে লাগলো নাগর-নাগরীরা। রোজি আর তার স্বামী মাসিয়ে মিগনন বিদায় নিয়ে চলে গেল । গাগাকে নিয়ে লা ফ্যালিজ আগেই কেটে পড়েছিল। ক্লারিসিও অতিথিদের ভিতর থেকে একজনকে জুটিয়ে নিয়ে সরে পড়লো। কেবল টাটান। আর নিনি কাউকে না জোটাতে পেরে মনের দুঃখে লা বোর্দেতিকে বললে তাদের বাড়ী পর্যন্ত পৌছে দিতে। 6डांद्रद्ध भिाठेल श७म्र छांggल। অবসাদক্লিষ্ট দেহে নেশা জড়িত চোখ দুটি জানালার দিকে মেলে ८ळ कान् । দূরের কোন ঘড়িতে তখন ঢং ঢেং করে পাঁচটা বাজছে। 88