পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নানা তাকে সান্থনা দিতে চেষ্টা করতে লাগলো। সে বললো—আমার জন্যই দেখছি তোমার এই অবস্থা। তোমাকে সঙ্গে না আনলেই ভাল হতো। যাকৃগে, যা হবার, তা তো হয়েছে ; আমি বরং বাড়ীতে গিয়ে তোমার মায়ের কাছে একখানা চিঠি লিখে দেবো’খন যে, তোমার কোনই দোষ নেই, আজই প্ৰথম স্টিনার তোমাকে সঙ্গে করে আমার এখানে নিয়ে এসেছে। জর্জ তাড়াতাড়ি বাধা দিয়ে বলে উঠলো—না না, ওসব তুমি করতে যেয়ে না, মাকে যা বলতে হয়, সে আমিই যাহোক একটা বানিয়ে বলবো’খন। তবে যদি বেশি গোলমাল করে, তাহলে তোমার এখানেই ल उ उशि । মুখে জর্জ একথা বললো বটে, কিন্তু মনে মনে তার ভীষণ ভয় হ’তে লাগলো। বাড়ীতে গিয়ে কি বলে সবার সামনে মুখ দেখাবে, এই চিন্তাতেই অস্থির হয়ে উঠলো। সে । জর্জ বেচারার অবস্থার কথা ভেবে নানার মনটাও খারাপ হয়ে গেল । সে তখন কোচম্যানকে জিজ্ঞাসা করলো—আর কতদূর হে কোচম্যান ? —এই যে এসে পড়লাম বলে। ঐ যে সামনে বাগানবাড়ীটা দেখছেন ? ঐ বাড়ীটা ছেড়ে গেলেই ‘অ্যাবি-দ্য-চ্যােমণ্ট’-এর ধ্বংসাবশেষ । নানা জিজ্ঞাসা করলো-ও বাগানবাড়ীটা কারি ? কোচম্যান বললো-ওটা হচ্ছে মাদাম-দ্য-আংলাস-এর বাগানবাড়ী । মাদাম এ্যাংলাসের বাড়ীখানা পেরিয়ে কিছুটা যেতেই একটা ধ্বংসস্তৃপ দেখতে পাওয়া গেল। নানার গাড়ীর কোচম্যান বললো—ঐ দেখুন, অ্যাবিদ্ব্য-চ্যামিণ্টের ধ্বংসাবশেষ । নানা ধ্বংসস্তৃপটার দিকে একবার মাত্র তাকিয়ে দেখে বললো-ও আমার কপাল! এই সেই ইতিহাসবিখ্যাত জায়গা ! এই জায়গারই এত নামডাক ! এর চেয়ে তো তোমার ঐ মাদাম কি যেন বললে, তার বাগানবাড়ীটাও रू6न्मक उठा6जा !