পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নতুন সংসারে এসে নানা ভুলে গেল তার আগের জীবন। সে নিজের হাতে রান্না করে, সংসারের কাজ করে, ফণ্টানকে আদর করে খাওয়ায় আর δίζυ κι η নতুন প্রেমের নতুন দিনগুলো খুবই আনন্দে কাটতে লাগলো নানার। আনন্দের আতিশয্যে একদিন থিয়েটারের লোকদেরও নেমন্তান্ন করে খাওয়ালে সে। সবাই মনে মনে না হলেও মুখে এমন ভাব দেখালে যে, নানাৰ নতুন সংসার দেখে তারা খুবই খুশী হয়েছে। ঐ বাড়ীতে যাবার বারো দিন পরে নানার মাসী মাদাম লিরাত এসে হাজির হ’লো নানার ছেলে লুইকে সঙ্গে নিয়ে। ফন্টান তখন বাড়ীতে ছিল না। মাদাম লিরাত ফণ্টান সম্বন্ধে একটু বিরূপ মন্তব্য করতেই নানা বলে উঠলোওরকম কথা বলে না, মাসী। ও খুব ভাল লোক। তা ছাড়া আমি ওৰুে ভীষণরকম ভালবেসে ফেলেছি। বোন-ঝির কথায় মাদাম বললেন-বেশ বেশ! তুমি সুখী হলেই ভালো। কিন্তু জো’র মুখে শুনলাম যে, ও-বাড়ীতে পাওনাদাররা এসে নাকি যাচ্ছে-তাই করছে তাকে । জো অবশ্য বলেছে যে, তুমি বাইরে বেড়াতে গিয়েছে। কিন্তু এভাবে আর কতদিন ঠেকিয়ে রাখবে সে ! নানা কিন্তু রেগে উঠলো মাসীর এই কথায় । সে বললো-পাওনাদারদের কি আমি ফাকি দেব নাকি ! হাতে টাকা হলেই আমি মিটিয়ে দিয়ে আসবো LBDB DBDS DDBB DBDB DD uuS DBYBD S DB BD DD DDBBD BBDS বেশ্যাবৃত্তি করি। কিন্তু আমি আর সে পথে যাচ্ছি না, মাসী। তা ছাড়া, ফণ্টান আমাকে প্ৰাণের চেয়েও বেশি ভালবাসে । ওদের যখন এইসব কথাবার্তা হচ্ছিলো, লুই তখন একটা ঘর-বাট-দেওয়া কাটা নিয়ে সেটার উপরে ঘোড়ার মত চড়ে হেটু হেটু করে খেলা করছিল। এইসময় ফন্টান বাড়ীতে এসে লুইকে দেখে কোলে তুলে নিয়ে আদর করে বললো-খোকা-তোমায় বাবাকে দেখেছে ?