পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লুই মাথা নেড়ে জানালো সে দেখে নাই। ফণ্টান বললো-আমিই তোমার বাবা, বুঝেছে ? আমাকেই বাবা ৰলে ডাকবে তুমি! লুই বললো-বাবা ! সে রাত্রে নানা মাসী আর লুইকে নিজের কাছে রেখে আদর করে খাইয়ে পরদিন বিদায় দিল। লুইকে বিদায় দেবার সময় তার মুখে চুমো খেয়ে নানা ৰললো-আজ যাও, খোকন । সময় পেলেই আমি তোমাকে দেখে আসবে কিন্তু শীগগিরই ভালবাসার নদীতে ভাটার টান এলো। নানার উপরে ফণ্টানের যে সাময়িক মোহ এসেছিল, সেটা কমে যেতে লাগলো। কামনায় অন্ধ পুরুষ ইন্সিত নারীকে পাবার পর যখন তার জৈবিক আকাজক্ষা চরিতার্থ কয়বার অবাধ সুযোগ লাভ করে, তখন সেই নারীর উপরে তার মোহটাও কমে আসে, তা সে যত সুন্দরীই হোক না কেন। দূর থেকে অনেক নারীকেই স্বর্গের অন্সরী মনে হয়, কিন্তু একত্র বসবাস সুরু করলেই তার চরিত্রের খুতগুলো প্ৰকটিত হয়ে পড়ে । ফণ্টানও তাই ক্ৰমে নানার-সঙ্গে ছাড়ে-ছাড়ো ব্যবহার সুরু করলো। ক্রমে এমন অবস্থা দাড়ালো যে, কোন কোন দিন একেবারেই বাড়ীতে wfavor (? এই সময় একদিন নানাকে নিয়ে এক সস্তা থিয়েটারে গেল ফন্টান । সে ওখানকার দু’খানা পাস যোগাড় করেছিল সেদিন । অভিনয় দেখে বাড়ীতে ফিরবার পথে হোটেলেই খেয়ে নিল ওরা, কারণ অতো রাত্রে বাড়ীতে ফিরে রান্নাবাড়ার হাঙ্গামা করা সহজ নয়। বাড়ীতে SDB DDDSDBBD DD D0DD BBBD DBDBDBBDS DBDBBB DBDBBDBD BDB 65 & ! একজন অভিনেত্রীকে ফ টান উচ্ছসিত প্ৰসংশা করলে নানা বলে উঠলো-ফুঃ ! ও আবার অভিনেত্রী ! শণের দড়ির মত একদুটি চুল, আর