পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তারপর যেন কিছুই হয়নি—এইভাবে ধীরে সুস্থে উঠে, জাম-কাপড় ছেড়ে” হাত-মুখ ধুয়ে বিছানায় শুয়ে পড়লো ফণ্টান। ফণ্টানের হাতে মার খাওয়া ঐ দিনই বাউনি হলো নানার। এরপর থেকে প্ৰত্যহই চলতে লাগলো প্ৰহার। যে নানা কিছুদিন আগেও প্যারীর ধনাঢ্য সম্প্রদায়কে নাচিয়ে নিয়ে বেড়িয়েছে, আজ সে নিজ হাতে বাজার করে ! @कठे डांब्ल १ाऊंन8 उांद्र (स्रो न ! নানা যে পল্লীতে ঘরভাড়া নিয়েছিল, সে পল্পীটা ঠিক ভাত্রপল্পী ছিল না। ওখানকার মেয়েদের মধ্যে অনেকেই সন্ধ্যার সময় পুরুষ শিকার করে ঘরে ফিরতো, আর সারারাত সেই সব অপরিচিত পুরুষদের কাছে দেহ বিকিয়ে দিয়ে যা রোজগার করতো, সেই পয়সা নিয়ে পরদিন সকালে যেতো বাজার করতে । সারারাত্রির দৈহিক অত্যাচারের চিহ্ন ফুটে উঠতো তাদের চোখে-মুখে। রাতের সেইসব অপসারীরা সকাল হলেই তাদের পুরুষ-ধরা পোশাক খুলে রেখে সস্তা আধ-ময়লা পোশাক পরে বের হতো বাজার করতে। কারো মুখে তখনও BDBD KBDBSJ JJY KKBBD DS DDB BDLDLD DS KDJJS DS SLLLLLYY মধ্যে বেশির ভাগ মেয়েছেলেই বিগত যৌবনী-যৌনব্যাধি গ্রস্তা। অবশ্য অল্পবয়সের মেয়েও যে ছিল না। ওদের মধ্যে তা নয় । সারারাতের জাগরণক্লিষ্ট দেহটিকে কোনরকমে টেনে নিয়ে যেতো। ওরা বাজারের দিকে, কারণ,ঝি চাকর রাখার মত সঙ্গতি ছিল না। কারোরই । সাটিন নামে একটি মেয়েও উঠে এসেছিল। এই পাড়ায়। সাটিনের সঙ্গে নানার আগে থেকেই পরিচয় ছিল। নানা যখন থিয়েটারে নামে নি, সেই সময়কার পরিচয়। একদিন সকালে বাজার করতে গিয়ে সাটিনের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল নানার। নানাকে এই পাড়ায় দেখে এবং বিশেষ করে তাকে নিজের হাতে বাজার করতে দেখে সাটিন আশ্চর্যান্বিত হয়ে গেল । সে তাড়াতাড়ি নানার কাছে গিয়ে বললো-একি | নানা, তুমি এখানে ? ዓ ms