পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/৮৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অনেকদিন পরে সাটিনকে দেখে নানাও খুশী হয়ে বললো-কি আশ্চর্য! তারপর অনেক কথা হলো দুই বন্ধুতে । সাটিন নানাকে সঙ্গে করে তার ঘরে নিয়ে গিয়ে বসিয়ে অনেক সুখ-দুঃখের কথা বললে । নানাও বললে তার প্রেমের কাহিনী। সে জানালো যে, আর্থিক কষ্ট একটু হলেও ফন্টানকে নিয়ে খুব সুখেই আছে সে। এই সময় একদিন বাজারে মাংস কিনতে গিয়ে হঠাৎ ফ্রান্সিসের সঙ্গে দেখা হয়ে গেল নানার । নানাকে নিজের হাতে বাজারের থলে বইতে দেখে থমকে দাড়ালো ফ্রান্সিস । DB BDDB BBDBD D EBB DBDBD DBDDDD S TDBDB DOBB DBDBBYSTD অবস্থা হয়েছে আপনার ! নিজের হাতে বাজার পর্যন্ত করতে হচ্ছে আপনাকে ! এ যে কেউ ভাবতেও পারে না ! DD BBBLJYBJD BD BBBLSBD BB BDBDDS DDDD S S DDB DDD ভালো লাগে না আগের মত হাজার লোকের মন যুগিয়ে চলতে । ফ্রান্সিস বললো-কিন্তু তাই বলে নিজের হাতে বাজার করতে হবে ? একটা চাকরিও তো রাখতে পারেন ? —না ফ্রান্সিস, এই বেশ আছি। আমি । যাক, তারপর ওদিকের সব খবর , কি ? স্টিনার কি করছে এখন ? -স্টিনার ? তার অবস্থা এখন খুবই খারাপ হয়ে পড়েছে। দেনার দায়ে দেউলে হয়েছে সে । —তাই নাকি ? আর ড্যাগনেট ? ড্যাগনেট কেমন আছে ? --তার দিন তো বেশ স্মৃতিতেই চলছে আজকাল । তোমার সেই কাউন্টের মেয়েটাকে গেথেছে। ও । মনে হচ্ছে শীগগিরই ওদের বিয়ে তবে । -ভালো, ভালো। আর সবাই ? gro