পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

a বুলভার্দ পল্লীর সেই বাড়ীখানা তখনও নানার ছিল। নানার পরিচারিকা জো সেই বাড়ীতে নানার জিনিসপত্র আগলে বাস করছিল। চরম দুঃসময়ে হাটতে হাটতে এসে সেই বাড়ীতেই আশ্রয় নিল সে। এই বাড়ীতে আসবার পর থেকেই ফন্টানের সেই কথাটা নানার মনে সব সময় আঘাত দিতো“সত্যিকথা বলতে কি, তুমি পারো না কোন পার্টই। লোকে যে তোমাকে বাহবা দিত, সে তোমার অভিনয় দেখে নয়, তোমার দেহের যৌবন দেখে।” নানা মনে মনে প্ৰতিজ্ঞা করলে যে, অভিনয় করে সে ফণ্টানকে দেখিয়ে দেবে, ভালো অভিনয় সে করতে পারে। এদিকে নানা আবার ফিরে এসেছে, এই খবর পেয়েই ছুটে আসতে লাগলো BDB EBB BDSDDBB DDD S DDDDDB DLBB BBBDBD BDS করে গেল একদিন। তার কাছ থেকে নানা খবর পেলে যে, ভ্যারাইটিতে তখন ফুচেরির লেখা “লিটল ডাচেস নাটকের অভিনয়ের জন্য মহলা চলছে। তা ছাড়া কাউণ্ট মাফাতের কাছে কিছু টাকা ধার করেছে সে থিয়েটারের জন্য ! নানার ইচ্ছে হলো ঐ নাটকে একটা ভাল পার্ট নিতে। প্ৰকারান্তরে ম্যানেজারকে বললোও সে, কিন্তু ম্যানেজার যেন গা-ই করলো না তার কথায়। কথায় কথায় নানা এখবরও জেনে নিল যে, রোজিই ঐ নাটকের নায়িকার फूभिकाग्न नाभएद । রোজির উপরে ঈর্ষা হলো নানার। রোজি শুধু নায়িকার পার্টই করছে না, কাউণ্ট মাফাতকেও সে গেথে ফেলেছে। কাউট লোকটার বয়স হলে কি হয়, টাকা-পয়সা বেশ মোটা হাতেই আদায় করা যেতো তার কাছ থেকে । এইসব কথা চিন্তা করে নানা মনে মনে ঠিক করলে যে, কাউণ্টকে আবার সে হাত করবে। কাউণ্টকে দিয়েই কাজ হাসিল করবে। সে ।