পাতা:নানা রচনা - এমিল জোলা.pdf/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সে যদি না আসে? না এলে তো সব প্ল্যানই মাটি ! কিন্তু সে কি পারৱে না এসে ? নিশ্চয়ই আসবে সে। বাইরে থেকে দরজায় কে করাঘাত করলো। নানার বুকটা কেন যেন দুরু দুরু করে উঠলো একবার। সে বললো-ভিতরে আসুন ! কাউণ্ট মাফাত দরজা খুলে ভিতরে ঢুকলেন। তাকে দেপেই “নানা তাড়াতাড়ি উঠে গিয়ে পাশের জানালাটা বন্ধ করে দিল । কাউণ্ট নানার ঠিক সামনে এসে দাড়ালেন। নানার মুখের দিকে তাকালেন তিনি। নানাও তাকালো তার দিকে। কারো মুখেই কোন কথা নেই। দু’জনেই নির্বাক । নানাই কথা বললো প্ৰথমে । হাসি-মুখে সে জিজ্ঞাসা করলে -কেমন আছো, কাউণ্ট ? কাউণ্ট কিন্তু নানাকে দেখে এতই অভিভূত হয়ে পড়েছিলেন যে, ভাল করে গুছিয়ে কথা বলতে ও পারছিলেন না। তিনি । তিনি নানাকে প্রথমটায় “মাদাম বলেই অভিহিত করে ফেললেন আনন্দের আতিশয্যে। নানা বললে।”—আমাকে তুমি ক্ষমা করে, কাউণ্ট। অনেকদিন পরে এসেছি ।-তোমার জন্য মনটা কেমন করে উঠলো, তাই না এসে থাকতে १ांद्रनाभ व् । কাউণ্ট বললে,-এসেছে। যখন, তখন আর তোমাকে অন্য কোথাও যেতে দেব না। তুমি যদি চাও, তা হলে আমি শহরের সবচেয়ে অভিজাত-পঙ্গীতে যে বাড়ীখানা তৈরি করেছি, সেখানাও তোমাকে দিতে পারি। তুমি হয়তো আজও জানে। না, নান', আমি তোমাকে কতখানি ভালবাসি। তোমাকে আমার যথাসর্বস্ব দান করতে পারি। আমি । গাড়ী, ঘোড়া, গহনা, আসবাবপত্র- যা চাও। শুধু তুমি 4,कदिांद्र यांना ८य, ड्रभि यांभाव्र काळ् থাকবে, তুমি আমার হবে! ata|ー" ア。