এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
১১৬
নিগ্রোজাতির কর্ম্মবীর
হ্যাম্পটন বিদ্যালয়ের মধ্যে তাহাদের সুনাম ছড়াইয়া পড়িল—হ্যাম্পটনের বাহিরেও এই নামের আদর হইতে লাগিল। নৈশবিদ্যালয়ের ছাত্রদিগকে আমি ছাপান সার্টিফিকেটও দিতে আরম্ভ করিলাম। তাহাতে এইরূপ লেখা থাকিত—
“হ্যাম্পটন-বিদ্যালয়ের ‘কর্ম্মঠ-সমিতি’র ‘অমুক’... ‘অত’বৎসর নিয়মিতরূপে কার্য্য করিয়া এই প্রশংসা পত্রের অধিকারী হইয়াছে।” সমাজে এই প্রশংসা পত্রগুলির আদর বাড়িতে লাগিল। সঙ্গে সঙ্গে হ্যাম্পটনের নামও সর্ব্বত্র ছড়াইয়া পড়িল। কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ছাত্র সংখ্যা বাড়িয়া গেল। আজ সেই নৈশবিদ্যালয়ে ৩০০। ৪০০ ছাত্র লেখা পড়া শিখিয়া থাকে। ইহার ছাত্রেরা ইতিমধ্যে দেশের নানা সৎকর্ম্মে উচ্চস্থানও অধিকার করিয়াছে।