পাতা:নিগ্রো জাতির কর্মবীর - বিনয়কুমার সরকার.pdf/১১৪

Y O 8 নিগ্ৰেজাতির কৰ্ম্মবীর চার্লষ্টনে রাষ্ট্রকেন্দ্ৰ প্ৰতিষ্ঠিত হইল। আমি ম্যালডেনে শিক্ষকতা করিতে লাগিলাম। এমন সময়ে একখানা হ্যাম্পটনের পত্ৰ পাইলাম। সেনাপতি আৰ্মষ্ট্রঙ্গ আমাকে হ্যাম্পটনে একটা বক্তৃতা করিতে নিমন্ত্ৰণ করিয়াছেন। প্ৰতি বৎসর। কাৰ্য্য আরম্ভ হইবার পূর্বে হ্যাম্পটনের পুরাতন গ্রাজুয়েটদের মধ্যে দুএকজন বক্ততা করিয়া থাকেন। এবার আমার উপর এই ভার পড়িল । আৰ্মষ্ট্ৰঙ্গের পত্ৰ পাইয়া এক সঙ্গে লজ্জিত ও আনন্দিত হইলাম। আমি এই সম্মানলাভের যোগ্য বিবেচিত হইয়াছি দেখিয়া আশ্চৰ্য্যান্বিতও হইলাম। যাহা হউক, কিছু দিনের মধ্যেই বক্ততা প্ৰস্তুত করিয়া ফেলিলাম । আমার আলোচ্য বিষয় হইল “বিজয় লাভের সদুপায় ।” পাঁচ বৎসরের মধ্যে নূতন রেলপথ। অনেক খোলা হইয়াছে। হ্যাম্পটনে যাইবার সময়ে এবার সমস্ত রাস্তা রেলপথেই গেলাম। পাঁচ বৎসর পূর্বে কি কষ্টে আমি কত পথ হাঁটিয়া কত দিন না। খাইয়া সেই একই রাস্তায় হ্যাম্পটনের বিদ্যামন্দিরে উপস্থিত হইয়াছিলাম ! আজি আমি সেইখানে সম্মানজনক পদলাভ করিয়া বক্ততা দিতে চলিয়াছি। অতীব্ৰ ও বর্তমান তুলনা করিতে করিতে শরীর রোমাঞ্চিত হইতে লাগিল। পাঁচ বৎসরের মধ্যে কোন লোকের এরূপ ভাগ্য পরিবর্তন ঘটিয়াছে কি না। আমার खनिों नांदे । হ্যাম্পটনে শিক্ষক ও ছাত্ৰগণ আমাক খুবই আদর আপ্যায়িত করিলেন । আমি অনেক দিন পরে আসিয়াছি, বহুবিষয়ে পরিা