পাতা:নিগ্রো জাতির কর্মবীর - বিনয়কুমার সরকার.pdf/১৬৯

डाअर्थ जश्न्म SGS র্তাহারা পরিশ্রম করিতে পারিলেই সুখী ও আনন্দিত হন। পরিশ্রম করিতে পারাটাই একটা মহাগুণ-পরিশ্রমী ব্যক্তিমাত্ৰই গুণবান এবং সকলের প্রশংসাযোগ্য । যথার্থ শিক্ষিত ব্যক্তি এইরূপ ভাবিয়া থাকেন । এই ধৰ্ম্মভাবে পরিশ্রম করিতে আরম্ভ করে, দেখিবে খাটিয়া খাওয়ায় কোন অপমান, কষ্ট ও লজ্জাবোধ হইতেছে না। কারণ পরিশ্রম করা তখন অপরলোকের কোন উদ্দেশ্য সাধনের উপায়মাত্ৰ মনে হইবে না । উহার দ্বারা নিজেরই উপকার হইতেছে ভাবিতে পরিবে। উহা নিজ জীবনেরই সার্থকতা লাভের অঙ্গস্বরূপ বিবেচিত হইবে। পরিশ্রমের ফলে তুমি প্ৰকৃত মানুষ হইতেছ। এই জ্ঞান থাকিবে। কাজেই পরিশ্রম গৌরবজনক পুণ্যের কাজরূপেই আদর পাইতে পরিবে-কোন মতেই ঘূণ্য বা কষ্টকর বোধ হইবে না। নিজের আত্মার যাহাতে উন্নতি হয় তাহাতে কেহ কখনও কষ্টবোধ করে কি ? আমার নূতন আদর্শের শিক্ষাপ্ৰণালী অনুসারে ছাত্ররা শারীরিক পরিশ্রমের এইরূপ মৰ্য্যাদা ও গৌরব দান করিতে শিখে। তাহা ছাড়া বিদ্যালয় চালাইবার পক্ষেও খুব সুবিধা হয়। কারণ এই উপায়ে প্রায় সকল খরচই কমাইয়া ফেলান যায়। ছাত্রদের পরিশ্রমেই বাড়দারু/ধােপা নাপিত মিস্ত্রি ছুতার কামার কুমার চাষী ইত্যাদি সকল প্ৰকার মজুরের কাজ চলিয়া থাকে। এজন্য অর্থব্যয় প্রায় হয়ই না বলিলে চলে। সঙ্গে সঙ্গে, পূর্বেই বলিয়াছি, ছাত্রেরা নূতন নূতন শিল্পবিদ্যা শিখিতে থাকে। জল,