পাতা:নিগ্রো জাতির কর্মবীর - বিনয়কুমার সরকার.pdf/১৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শিক্ষালয়ে বিশ্বশক্তি ישג সবই বিশ্ৰী ও কদাকার হইত। পরে কারিগরিতে উন্নতি হইয়াছে। এখন সব জিনিষেই উচ্চ অঙ্গের শিল্প-জ্ঞানের পরিচয় পাওয়া যায়। সুতরাং বিদ্যালয়ের আবহাওয়ার মধ্যে সৌন্দৰ্য্য বেশ আছে। অধিকন্তু এই সকল কারবার হইতে ব্যবসায়ও চলিতেছে-তাহাতে বিদ্যালয় চালাইবার খরচ কিছু কিছু উঠিয়া थक । আমি ছাত্রাবাসের প্রথম অবস্থায় ছাত্রদিগের স্বাস্থ্য সম্বন্ধে * বিশেষ দৃষ্টি রাখিতাম। তাহাদিগকে প্রায়ই বলিতাম, “আমরা গরিব-থালাবাটি পৰ্য্যাপ্ত পরিমাণে নাই। আমাদের চেয়ার টেবিল, গদি ইত্যাদি সবই বিশ্ৰী ও কোন রকমে চলনসই। লোকে এগুলি দেখিয়া দুঃখিত হইতে পারে।-কিন্তু কেহই নিন্দ করিবে না । তাহারা জানে, পয়সা থাকিলেই আমরা বেশী দামে চকচকে জিনিষ তৈয়ারী করিতে বা কিনিতে পারিতাম। কিন্তু পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকা ত পয়সার জিনিষ নয় । উহা আমাদের যার যার নিজের হাতে । ইহার জন্য আমরা নিজেরাই দায়ী । আমরা যদি অপরিস্কারভাবে গৃহস্থালী চালাই, বা চলিফিরি তাহার জন্য লোকেরা আমাদিগকে নিন্দা করিবে, তিরস্কার করিবে। এ-নিন্দ ও তিরস্কার এড়াইবার কোন উপায় থাকিবে না। আমাদের স্বভাবই ইহার জন্য দায়ী। অতএব লোকে যেন আমাদিগকে সর্বদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন দেখে।” । এই শরীর-পালন ও স্বাস্থ্য-বিধান সম্পর্কে আর একটা কথা বলিব । আমি দাঁত মাজার গুণ সম্বন্ধে ছাত্ৰাদিগকে সর্বদা