পাতা:নিগ্রো জাতির কর্মবীর - বিনয়কুমার সরকার.pdf/২০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Nèd o নিগ্ৰেজাতির কৰ্ম্মবীর তখনও পয়সা নাই। শ্ৰীমতী ডেভিড়াসন আমার ” টাস্কোজীর পাড়ায় পাড়ায় ভিক্ষার বুলি লইয়া বাহির হইলেন। অর্থাভাবে আমি বড়ই চিন্তিত হইয়াছি। এমন সময়ে আমার গুরুদেব মহাপ্ৰাণ আৰ্মষ্ট্ৰঙ্গের একখানা টেলিগ্রাম পাইলাম। তিনি লিখিয়াছেন, “আমার সঙ্গে উত্তরপ্রান্তের ইয়াঙ্কিমহলে অর্থ সংগ্রহের জন্য বাহির হইতে পরিবে ? একমাস লাগিবে। যদি পার শীঘ্রই হ্যাম্পটনে চলিয়া এস তৎক্ষণাৎ আমি হ্যাম্পটনে চলিয়া গেলাম। যাইয়াই দেখি আমাদের ভিক্ষণ আদায়ের জন্য আৰ্মষ্ট্ৰঙ্গ সকল ব্যবস্থাই করিয়া; রাখিয়াছেন। তিনি উত্তর প্রান্তের স্থানে স্থানে সংবাদ পঠাইয়াছেন যে আমরা টাস্কোজীবিদ্যালয়ের জন্য অর্থ সংগ্রহে সেই সকল স্থানে উপস্থিত হইব। হ্যাম্পটনের গায়কদলের দুই চারিজন আমাদের সঙ্গে শফরে বাহির হইল। এই অভিযানের সমস্ত খরচ হ্যাম্পটনের বিদ্যালয় হইতে বহন করা হইবে তাহাও বুঝিতে পারিলাম। আৰ্মষ্ট্রঙ্গের দুইটি উদ্দেশ্য ; ছিল। তিনি এই উপায়ে আমাকে ইয়াকিমহলে সুপরিচিঙ্ক এবং সুপ্রতিষ্ঠিত করিতে পরিবেন ভাবিয়াছিলেন। সঙ্গে সঙ্গে আলাবামা-ভবনের জন্যও টাকা উঠাইবেন স্থির করিয়াছিলেন। আৰ্মষ্ট্রঙ্গের উদারতা ও ত্যাগশীলতা আমাদের জন্য আরও কতবার দেখিয়াছি। উত্তরপ্রান্তে বক্তৃতা করিবার সময়ে আমাষ্ট্ৰঙ্গের একটা উপদেশ আমি সর্বদা মনে রাখিাড়াম ; তিনি বলিচেন, “কঁকা কথা কখনও বলিবে না। প্রত্যেক শব্দেই যেন একটা নুতন