পাতা:নিগ্রো জাতির কর্মবীর - বিনয়কুমার সরকার.pdf/২৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২০০০ মাইল দূরে ৫ মিনিটের বক্তৃতা RR সময়ে একজন শ্বেতাঙ্গ চাষী আমাকে ঠাট্টা করিয়া বলিল,- “কিহে ওয়াশিংটন ভায়া, এতদিন তুমি উত্তর অঞ্চলের ইয়াঙ্কিমহলে বক্তৃতা মারিয়াছ, অথবা তোমার স্বজাতিগণকে তাহদের কৰ্ত্তব্য শিখাইয়াছ—এবং কখনও কখনও দক্ষিণের শ্বেতাঙ্গমহলেও আমাদের উপর গলাবাজী বাড়িয়াছ। কিন্তু এবার তোমাকে এক সঙ্গে সকল মহলেই কথা বলিতে হইবে । দেখিতেছি তুমি এবার শক্ত পাল্লায় পড়িয়াছ। এ বার উদ্ধার পাইলে বুৰিব, ওয়াশিংটন সত্যসত্যই একজন মানুষ।” চাষী আমার মনোভাব ঠিক বুঝিতে °ांछि-----श्ल३ ॐ:झाँ ङँनकांद्ध कादश्। लद्ध कठेिन । আমি রেলে চলিলাম। ষ্টেসনে যেটসনে ক’ত শ্বে তাঙ্গ কৃষ্ণাঙ্গ আমার সম্মুখে দাড়াইয়াই আমার সম্বন্ধে আলোচনা করিতে লাগিল। আমার দিকে অনেকে আঙ্গুল দিয়া অন্তকে দেখাইয়া দিল। গাড়ী হইতে নামিয়া আটলাণ্টায় পদাপণ করিবামাত্ৰ এক বৃদ্ধ নিগ্রে। আর একজনকে বলিল “ ঐ লোকটা কালকার সভায় আমাদের স্বজাতির পক্ষ হইতে বক্তৃতা করবে। আমি সভায় শুনিতে যাইবই স্থির করিয়াছি।” আটলাণ্টায়, সেদিন লোকে লোকারণ্য হইয়া গিয়াছে। আমেরিকার ভিন্ন ভিন্ন প্ৰদেশ হইতে প্ৰতিনিধি, দ্য শক, ব্যবসায়ী ও শিল্পীর স্নমাগম হইয়াছে। সেনাবিভাগের লোকজন আসিয়াছে, ভিন্ন ভিন্ন দেশের কৰ্ম্মচারী এবং রাষ্ট্রীয় দূতগণও সমবেত হইয়াছে। আটলাণ্টায় সেদিন বিশ্বের মুহাবাজার বসিয়াছে বোধ হইল।