পাতা:নিগ্রো জাতির কর্মবীর - বিনয়কুমার সরকার.pdf/২৪৫

আটলাণ্টা-সম্মিলনে অভিভাষণ RMමෙ ছিল না, নিজের লাভ দেখিতাম না, নিজের আনন্দ পাইতাম না । উহ গতর খাটা মাত্র। কিন্তু স্বাধীনতার যুগে খাটিব-নিজের জন্য, নিজ আনন্দের জন্য, নিজ স্বার্থসিদ্ধির জন্য-সকল বিষয়ে নিজের কর্তৃত্ববোধ জগাইবার জন্য-সর্বত্র নিজকে প্রতিষ্ঠিত করিবার জন্য। কিন্তু খাটা বন্ধ হইবে না । যতদিন মানুষ থাকিব ততদিন খাটিতেই হইবে । আমার নিগ্রে ভ্রাতারা সর্বদা একথা মনে রাখিয়া চলিবেন। স্বাধীন হইয়াছি বলিয়া বাবুগিরি ও বিলাসের সুযোগ পাইয়াছিএকথা যেন আমরা না বুঝি। বরং এখন হইতে আমাদিগকে কঠোর সংযম পালন করিতে হইবে। সৌখীন ও চকচকে পদার্থের প্রলোভন ছাড়াইয়া যথার্থ টেকসই, স্থায়ী এবং কাৰ্য্যোপযোগী জিনিষপত্রের আদর করিতে হইবে । অলঙ্কার বেশভুষা ইত্যাদির আকাঙ্ক্ষা এখন কিছু বর্জন করা আবশ্যক। সকল বিষয়েই আমাদের এখন কষ্টকর সাধনার যুগ। ] সকল স্বাধীন জাতিই বিবেচনা করেন যে, কবিত্রীরচনায় যে কৃতিত্ব, জমি চাষেও সেই কৃতিত্ব। সুতরাং র্যাহারা সমাজকে ধনে সম্পদে উন্নত করিতেছেন। তঁহাদের সম্মান বস্তু কম নয়। এই বুঝিয়া আমাদেরও এই ধনসম্পদবৃদ্ধির কৰ্ম্মে মনোযোগী, হইতে হইবে। আমরা এই গোড়ার কথা ভুলিয়া গেলে উন্নতির ऐष्फ लुब्रीलिंङ छेठेिऊ श्रांद्रिद न । s তারপর আমরা যেন সর্বদা মনে রাখি যে, আমাদের সুযোগ ও সুবিধা বৰ্ত্তমানে অনুেকই রহিয়াছে। অবশ্য কতকগুলি বাধা