পাতা:নিগ্রো জাতির কর্মবীর - বিনয়কুমার সরকার.pdf/২৫৭

नांनां कथं S8ፃ অনেক সংবাদপত্রও আমার বিরুদ্ধে এই আন্দোলনে যোগ দিল। কেহ কেহ আমাকে কৈফিয়ৎ দিবার জন্য আহবান করিল। আমি কোন কথা বলিলাম না-চুপ করিয়া রহিলাম। আমার উপর দিয়া বড় বহিয়া গেল। আমি নিজের কথা সপ্ৰমাণ করিতে কিছুমাত্ৰ চেষ্টিত হইলাম না-আমার বাক্যের -ওচরিত্রের তীব্ৰ সমালোচনাগুলিতেও কৰ্ণপাত করিলাম না। আমি বুঝিতাম, আমি কৰ্ত্তব্য করিয়াছি-যথাসময়ে আমার কৈফিয়ৎগুলি লোকেরা আপনাআপনিই বুঝিতে পাবিবে। আমার আত্মরক্ষার জন্য এখন বাজারে নামিয়া প্ৰতিবাদ বা কথা কাটাকাটির প্রয়োজন নাই। সত্যই তাহা হইল-ক্রমশঃ লোকেরা আমার মতই মানিয়া লাইতে বাধ্য হইল। ধৰ্ম্মগুরুগণের চরিত্র সম্বন্ধে নানা স্থান , হইতে নানা আপত্তি উঠিতে লাগিল, আমি ধীরভাবে দেখিতে লাগিলাম— কালপ্ৰভাবেই আমার কৈফিয়ৎ সমাজে পৌছিয়াছে। এই আটলাণ্টা-বক্তৃতা সম্বন্ধেও তাঁহাই করিলাম। নিগ্রোসমাজের প্রতিকূল সমালোচনায় চুলমাত্র বিচলিত হইলাম না। সংবাদপত্রে আমার নিজের মত খোলসা করিয়া বলিবার প্রয়োজন ৰােধও করিলাম না। ইতিমধ্যে হপকিন্স-বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি শ্ৰীফুক্ত গিলম্যান পত্ৰ লিখিলেন, “মহাশয়, আটলাণ্টা-প্রদর্শনীর পুরস্কার নির্বাচনব্যাপারে। আপনাকে একজন পরীক্ষক মনোনীত করা হইয়াছে। আপনাকে শিক্ষা-বিভাগের প্রদর্শিত দ্রব্যগুলি পরীক্ষা করিতে