পাতা:নিত্যধর্ম্মানুরঞ্জিকা.pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিত্যধৰ্ম্মাল্লুরঞ্জিকা ১৮৯ কিঞ্চিৎ ক্ষোভযুক্ত হইয়াছিলেন, তাহার কারণ তিনি তৎকালে সমুদয় শাস্ত্রের প্রমাণ সংকলন করিতে পারলেন না, বিচার জিগীষায় তবশঙ্কর স্বমত পুষ্টার্থে বহুবচন সংকলন করিয়া আসিয়াছিলেন, তথাপি নিশ্চয়জিত হইত্ত্বে পারেন নাই, পরিণামে গোলোযোগ উপস্থিত করিয়া বিরুদ্ধ পক্ষীয়ের ঘোষণা করিয়াছিন্স যে ভবশঙ্কর জয়ী হইলেন, যাহাহউক তাহাতে উক্ত পণ্ডিতেরদিগের শ্ৰীমন্ত্ৰাজ ভুরনে সন্মান ठेनाङ হইল না..এবং তদ্ব্যবস্থাকেও কোন সম্রাস্তু ব্যক্তির সাধু বলিয়। গ্রহণ করেন নাই । অধুন। এতদক্ষতযোনি বিধবা বিবাহ বিষয়ক প্রশ্নকৰ্ত্তার প্রতি বক্তব্য এই যে র্তাহ রিদিগের এচাতুৰ্য্যের ফল কি, যখন. বিধবার বিবাহ দিতে সংপূর্ণ ইচ্ছা হইয়াছে, তখন 疊 দিলেহ পারেন, তাকাতে ব্যবস্থা জিজ্ঞাসু হওয়াই আমুচিত ইচ্ছামহ কার্য্য সাধনে এমত সুখদকাল আর কবে পাইবেন, একালে যাহার যা ইচ্ছ। সে তাছাই করিতে পারে তাতার নিন্দ নাই । যথা (অকুৎসনাচ পতিতে যুগেক্ষীণে ভবিষ্যতীতি) ভবিষ্যৎ বাক্যে উক্ত আছে যে কলিযুগে পতিত ব্যক্তি তেও নিন্দ থাকিবেক না, সেই মহাযুগ এবং সেইমত রাজ্য ও উপস্থিত হইয়াছেন, একালে বিধবা বিৰাহার্থে পণ্ডিতের ব্যবস্থার অপেক্ষ কেন করিতেছেন, বিশেতঃ প্রশ্নকৰ্ত্তার প্রতি আরও জিজ্ঞাস্য, যৎকালে নগরীয় মহাপুরুষের (স্পেনসহোটেল ও অকলে গুহোটেল) প্রভূ