পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*४१२ गां८ञङ्ग • आहैन ! ባጽ ব্যক্তির বিপক্ষেও সেই অন্য ব্যক্তির বিপক্ষে ঐ স্বীকার বাক্যের ফল বিবেচনা করিতে পারিবেন। উদাহরণ। (ক) চন্দ্রকে বধ করণাপরাধে আনন্দ ও বলরাম দুইজনের একত্র বিচার হইতেছে। “ বলরাম ও অামি চন্দ্রকে বধ করিলাম ” আনন্দের এই কথার প্রমাণ করা গেল ! বলরামের বিপক্ষে সেই স্বীকার বাক্যের যে ফল হইতে পারে, আদালত ইহাও বিবেচনা করিতে পরিবেন। (খ ) চন্দ্রকে বধ করিল বলিয়া আনন্দের বিচার হয়, আনন্দ ও বলরাম উভয়েই চন্দ্রকে বধ করিয়াছিল এবং বলরাম কহিল ষে, আনন্দ ও অামি চন্দ্রকে বধ করিয়াছিলাম, এই এই কথার প্রমাণ করিবার সাক্ষ্য আছে | এই স্থলে আনন্দ ও বলরাম উভয়ের একত্র বিচার না হওয়াতে আনন্দের বিপক্ষে সেই কথার ষে ফল হয়, আদালত তাহা বিবেচনা করিতে পারবেনু না। ’ - এই বিধান সম্পূর্ণ নুতন। প্রমাণবিষয়ক আইনে পূৰ্ব্বে এবিধান ছিল না এবং প্রধানতম বিচারালয়ের ভূরি ভুরি নজীর আছে যদ্বারা এই ধারার বিধির বিপরীত ব্যবস্থা হইয়াছে। এই বিধান নিদৰ্শনতত্তোর মুল সুত্রের বিপরীত। কার্য্য-বিধানের মর্মমত অপরাধীর পরীক্ষায় ধর্মপ্রতিজ্ঞা ও কুট প্রশন প্রয়োগের নিয়ম নাই ; অপরাধী ধর্মপ্রতিজ্ঞ না করিয়া এবং কুটপ্রশ্নের দ্বারা পরীক্ষিত না হইয়া যে কথা বলিবে তাহ তাহার সঙ্গী অপরাধীর বিরুদ্ধে প্রমাণ রূপে গণনীয় হইবে । এই ধারায় ষেরূপ বিধান হইয়াছে তাহাতে ফৌজদারী কার্ষ্যবিধানের ৩৪৭, ৩৪৮ ধারার বিশেষ প্রয়োজন থাকা অনুভব হয় না । উক্ত দুই ধারার বিধানানুসারে মাজিষ্ট্রেট বা সেশন জজ সঙ্গী অপরাধীর মধ্যে কোন ব্যক্তিকে ক্ষমা করিয়া সাক্ষী রূপে তাহার পরীক্ষা গ্রহণ করিতে পারেন। যদি সাক্ষীরূপে পরীক্ষিত ন হইয়া আসামীরুপে যাহা স্বীকার করে তাছাই যদি সঙ্গী অপরাধীর বিরুদ্ধে