পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ অাইন | ላቅ (১) মোকদ্দমায় কোন ব্যক্তির মৃত্যুর কারণ বিষয়ে . মৃত্যুর হেতুবিষয়ক প্রশ্ন হইলে, সেই ব্যক্তি আপন মৃত্যুর উক্তি । যে কারণ কহিয়াছিল কিংবা যে ব্যাপারের ফলস্বরূপ তাহার মৃত্যু হয়, সেই ব্যাপারের আকারপ্রকারের বিষয়ে (১) যে কথা কহিল, সেই কথা । সেই কথা কহিবার সময়ে উক্ত ব্যক্তির বঁচিবার আশা থাকিলে কি না থাকিলেও এবং আনুষ্ঠানিক যে কাৰ্য্যে তাহার মৃত্যুর কারণ লইয়া তর্ক হয়, সেই কার্য্যের যে ভাব হউক, ঐ উক্তি প্রাসঙ্গিক । ( ১ ) * ব্যাপারের আকার-প্রকারের বিষয়ে ’ নিমনলিখিত মত অনুবাদ ভাল হয় “ ব্যাপার সম্বন্ধীয় ঘটনাবলী বিষয়ে ৷ ” পুরাতন কাৰ্য্যবিধান আইনের ৩৭১ ধারায় এই রূপ বিধান ছিল “ যে সাক্ষীর মৃত্যু হইয়াছে তাহার সাক্ষ্য দেওন কালে যদিও সুস্থ হইবার আশা থাকে, তথাপি আসন্ন মৃত্যু অসম্ভব নয়, তাহার তৎকালে এমত জ্ঞান থাকিলে, সেই ব্যক্তির কথা লিপিবদ্ধ হইলে কি না হইলে এবং অভিযুক্ত ব্যক্তির সাক্ষাতে কি অসাক্ষাতে কছা গেলেও তাহ প্রমাণস্বরূপে গ্রাহ্য হইতে পরিবে । ” বর্তমান আইনানুসারে অর্থাৎ এই প্রমাণবিষয়ক আইনের ৩২ ধারার প্রথম প্রকরণানুসারে উক্তিকারকের উক্তি করণ কালে আসন্ন মৃত্যু হইবে, এরূপ সংস্কার না থাকিলেও ঐ উক্তি প্রমাণস্বরূপে গৃহীত হইবে । সেশনের বিচার্য মোকদ্দমায় মুমূর্ষক্তি সেশনের নর্থীর সহিত রাখিতে স্থইবে । মহারাণী বঃ স্বয়ম্বর সিংহ ও স্বরূপ বাগদী, ৯ বাঃ সঃ উঃ রিঃ । মুমূর্ষক্তি রীতিমত স্বাক্ষরযুক্ত বা প্রণালীকৃত হইলে তাহা অভিযুক্ত ব্যক্তির সমক্ষে গৃহীত না হইয়া থাকিলেও প্রমাণ স্বরূপ গৃহীত হইরে। নর্টন সাহেব, কৃত নিদৰ্শনতজ্ঞ ৮৭ পৃঃ । - ইংলণ্ডীয় আইনানুসারে যে ব্যক্তি মৃত্যু-ঘটিত মোকদ্দমা তাহারই, মুমুষক্তি সেই মোকদ্দময় প্রমাণ রূপে গণ্য হয়, কিন্তু বৰ্ত্তমান ৩২ ধারার