পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ অাইন । אף যে পত্র বা অন্য দলীল লিখিয়া তাহাতে স্বাক্ষর করিত, সেই পত্রাদির তারিখ লইয়া ঐ উক্তি হইলে, সেই উক্তি প্রাসঙ্গিক হয় । w শ্রুতু্যক্তি যে ছয়টি বিষয়ে প্রমাণ বলিয়া গ্রাহ্য, এইটি তাছার ষষ্ঠ বিষয় । <धंथभ छांक, শ্রুতু্যক্তি, शक्ने বিষয়, দুষ্টব্য। প্রসিদ্ধ নিদৰ্শনতজ্ঞলেখক টেলর সাহেব বলেন যে, নিমনলিখিত কারণে সচরাচর লোকসমাজে যে নিয়মে কাজ কর্ম চলিয়া থাকে, ঐ নিয়মাধীনে যে কোন বিষয় লিখিত হয় বা যে সকল উক্তি করা হয় তাহ প্রমাণ বলিয়া গৃহীত হয়। কোন রূপ দুষ্টাভিসন্ধি দ্বারা উত্তেজিত না হইয়া লোকে সচরাচর কাজ কর্ম করণ সময়ে যে সকল উক্তি বা যে কোন বিষয় লিপিবন্ধ করে তাহা মিথ্য বিবেচনা করার কোন কারণ নাই । সত্য পরিত্যাগ করিয়া মিথ্যা রচনা করা অপেক্ষাকৃত কষ্টসাধ্য। অনর্থক এরূপ কষ্ট স্বীকারের কোন রূপ কারণ নাই। দ্বিতীয়তঃ, উপরোক্ত প্রণালীতে যে কোন বিষয় লিপিবদ্ধ হয় তাহা তাহার অগ্রবৰ্ত্তী ও পরবর্তী অনেক ঘটনার এক অংশ মাত্র, ঐ সমস্ত ঘটনা একে অন্যের সভ্যতার পোষকতা করে । মনে কর কোন ব্যক্তি তাহার বিদেশস্থ বন্ধ র জন্য একটি ঘোটক ক্রয় করিয়া ঘোটকস্বামীকে ১০ ০১ টাকার মধ্যে ৫০২ টাকা দিয়াছে। বক্রী ৫০ টাকার দাবীতে তাহার নামে নালিশ হইল। ঘোটক ক্রয়কারী এক জন মহাজন ছিল তাহার খাতা ও জমা-খরচাদি নিয়মিত রূপে লেখা হইত। জমা-খরচে এক তারিখে লেখা আছে * ঘোটকের অৰ্দ্ধমূল্য দেওয়ার জন্য ৫১ টাকার নোট খরিদ ” তাহার দুই দিবস পরের তারিখে “ ঘোটকের অন্ধ মূল্য দেন। ৫০৯ ” ও তৎপর তারিখে * ঘোড়ার জিন ও লেগাম খরিদ ২০১ ” ও তৎপর দিবসে “ ঘোড়া অমক স্থানে পাঠানের ব্যয় ১•১ লিখিত আছে। এ স্থলে “ ঘোটকের মুল্য মধ্যে অর্জেক ৫-১ টাক৷ ” যে দিনে লেখা আছে তাহার অগুবী নোট ক্রয়ের বৃত্তান্ত ও পরবী“ জিন ও লেগাম ক্রয় ও ঘোড়া স্থানান্তরে পাঠানের ব্যয়াদি ঘটনাগুলি পরসপর পরসপরের সত্যতার পোষক হইতেছে । টেলর সাহেব প্রণীত নিদশনতত্তের প্রথম খণ্ডের ৬০৫ পৃষ্ঠা দুষ্টব্য। ইRলগু দেশস্থ প্রধান প্রধান আদালতে নিমনলিখিত বিষয়গুলি প্রমাণরূপে