পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

„bre নিদর্শনতত্ত্ব । গৃহীত হইয়াছে। এক জন আটণি কোন এক ব্যক্তির উপরে একখানা নোটিস জারী করিয়া তদ্বিবরণ নাটিসের পুষ্ঠে লিপি করিয়াছিলেম, তাছার মৃত্যুর পরে ঐ লিপি নোটিস রীতিমত জারী হওয়ার প্রমাণরূপে গৃহীত হইয়াছে। এক জন আইন-ব্যবসায়ীর দৈনিক মধ্যে লিখিত ছিল যে, সে সেই দিবসে এক খান নিযুক্ত পত্রের মোসাবিদ লিখন জন্য তাহার মানবের নিকট গমন করিয়াছিল । উক্ত দলীলের মোসাবিদ যে হইয়াছিল, উক্ত লিপি তাহার প্রমাণ রূপে গণনীয় হইয়াছে। রীতিমত নিযুক্ত হওয়া টাকল কলেকটরের এক জন কর্ম চায়ী অমুকের নিকট টাকস আদায় হইল বলিয়া তাহার বহীতে লিপি করে, তাছার মৃত্যুর পরে তাহার উপরোক্ত লিপি টাকা আদায়ের প্রমাণ বলিয়। গৃহীত হইয়াছে। কোন এক মোকদ্দমায় প্রতিবাদীর নিকটে বাদী ষে এক খান পত্র পাঠাইয়াছিল তাহার প্রমাণের প্রয়োজন হয় । প্রতিবাদীর নামে উক্ত পত্র উপস্থিত করার জন্য রীতিমত নোটিসজারী হওয়াতেও সে পত্র উপস্থিত করে না । বাদী এক জন মহাজন, তাহার যত পত্র অন্যান্যের নিকট প্রেরিত হইত তাহার প্রতিলিপি নিয়মিতরূপে এক জন কার্য্যকারক একটি বহীতে রাথিত। ঐ কার্য্যকারকের অভাব-হেতু নকলের বহী উপস্থিত হইলে পত্র যে প্রকৃত পক্ষে প্রেরিত হইয়াছিল তাহ নকল দৃষ্টে প্রমাণীকৃত হইল। টেলর সাহেব বলেন যে, এই সকল বিষয় প্রমাণস্বরূপ গৃহীত হইবার পূৰ্ব্বে নিম্নলিখিত ৫ টি বিষয়ের প্রমাণ করিতে হইবে। (১) খে সময়ের ঘটনা সেই সময়েই উহা লিপিবদ্ধ হইয়াছিল । ( ২ ) সচরাচয় ষে প্রণালীতে কাজ কর্ম চলিয়া থাকে সেই প্রণালীতে উহা লিখিত হইয়াছিল । ( s ) উহা লেখা যাহার কৰ্ত্তব্য কর্ম তাহা দ্বারা উহা সম্যক রূপে লিখিত হইয়াছিল। (৪) যে লিখিয়াছে বৃত্তান্তটি সে স্বয়ং জানিত। (৫) মিথ্যা করিয়া লেখাতে যাহার কোন স্থার্থ ছিল না তদ্বারা লিখিত হইয়াছে । ১৮৫৫ সালের ২ আইনের ২৯ ধারায় এই ধারার আংশিক বিধান ছিল । (৩) যে ব্যক্তি সেই কথা কহে, সেই উক্তি যদি ঐ বাক্যারি বাধের তাহার ধন কিংবা অধিকারিত্ব ঘটিত পিম্পউক্তি। স্বার্থের বিপক্ষ হয় কিংবা সেই উক্তি সত্য হইলে যদি তাঁহার নামে অপরাধের অভিযোগ কিংবা