পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ অাইন । , 58够 कहा। यूजिक्रङ नम्न । প্রযুক্ত শস্ত নাথ পণ্ডিত বিচারপত্তি আদালতের প্রচলিত প্রথার অন্যথা বলিয় ঐক্য হন নাই । বেলি এবং ক্যাম্বেল জজগণ প্রধান বিচারপতির মতের পোষকতা করিয়াছিলেন। কাশীনাথ রায় বঃ নকৌড়ি,কুণ্ড, ১ বা সঃ উঃ রিঃ ২২ পঃ জেঃ নংy এই মোকদ্দমায় বিচারক শস্ত নাথ পণ্ডিত এবং মর্গ্যান সাহেব নিষ্কপত্তি করেন যে, বিক্রয়েয় বিবরণে দলীল লিখিত-পড়িত হওয়া সতেরও উহা যে বন্ধক-পত্রের ন্যায় ব্যবহৃত হইবার মনস্থ ছিল তৎসম্বন্ধে প্রমাণ গ্রহণ যুক্তিযুক্ত í উপরের লিখিত পূর্ণাধিবেশনের নিষ্কপত্তির পরে বেলি এবং জ্যাকসন সাহেব নিষ্কপত্তি করিয়াছেন যে, লিখিত দলীল থাকা সত্তের তদন্যথায় বাচনিক প্রমাণ গ্রহণ অবৈধ । মহমদ আজীম বঃ রায়েসন্দীন, ৬ বাঃ मः खै. ट्निः *** श्रृंभ् ८नः नः } এই সম্বন্ধে সঃ উঃ রিং ৮ ও ১২ বা ৩৩৯ ও ২৬৪ পূঃ দ্রষ্টব্য দলীলের লিখিত নাম অন্য ব্যক্তির বেনামীতে ব্যবহার করা হইয়াছে, এই বিষয় প্রমাণ জন্য বাচনিক প্রমাণ গ্রাহ্য ইহা তারামণি দেবী বঃ শিবনাথ তল। পাত্র, ও বাঃ সঃ উঃ রিঃ ১৯১ দেঃ নঃ, এই মোকদ্দমায় নিরূপিত হইয়াছে । একাধিক ব্যক্তি এক খতের ঋণগৃহীত বলিয়া স্বাক্ষর করিয়া পরে তন্মধ্যে এক জন জামিন থাকার আপত্তি করিতে পারেন । স্বামী তাহার স্ত্রীকে একটি সম্পত্তি বিক্রয় করিয়া রীতিমত কবালা লিখিয়া দিলেন। পরে ঐ সম্পত্তি প্রকৃতার্থে স্ত্রীকে রিক্রয় করা হয় নাই, বিক্রয় নামমাত্র এক দলীলের লিখিত সম্পত্তির মূল্যের টাকা অাদান প্রদান হয় নাই, এই সকল তাপত্তি করিয়া তিনি সম্পত্তি পুনঃপ্রাপণের মোকদম উপস্থিত করেন । হাইকোর্ট নিম্পত্তি করিয়াছেন যে, কবালা স্বীকার করার স্থলে ঐ রূপ আপত্তির বাচনিক প্রমাণ অগ্রাহ্য। মসমস্ত রামদাকুমারী বং বাবু শিবদয়াল সিংহ ৭ বাঃ সঃ উঃ রিঃ ৩৩৪ পৃঃ দেং নঃ। খতের মোকদ্দমায় খতে টাকা আদান-প্রদানের কথা লেখা থাকা সত্তেরও টাকা প্রাপ্ত না হওয়ার বাচনিক প্রমাণ গৃহীত হইয়াছে । ৭ বাঃ সঃ উঃ রিঃ ৪২৮ পূঃ দেঃ ন । ఏసి