পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ অাইন | 3愈> উীয় বৃত্তান্ত লিপিলদ্ধ করিয়াছে কি না, যে স্থলে তাছা করে নাই, দলীলের ভাব ও বৃত্তান্ত দৃষ্টে জানা যায় সে স্থলে বাচনিক প্রমাণ গ্রাহ্য । ৩ উপবিধি । উক্ত প্রকারের কোন চুক্তিপত্র কি সম্পত্তি-দানপত্র কি নিরূপণ-পত্রের দ্বারা যে দায় বর্তে তাহা বৰ্ত্তিবার পূর্বে কোন নিয়ম পালন করিতে হইবে, এই মৰ্ম্মের স্বতন্ত্র কোন বাচনিক নিয়ম থাকার প্রমাণ করা যাইবে । এক ব্যক্তি অন্যের নিকট তাহার সম্পত্তি বিক্রয় করার এক ੇপত্র লিখিয়া দিয়া যদি এরূপ আপত্তি করে মে, তাহাদের পরসপরের মধ্যে বাচনিক এই প্রকার কথাবাৰ্ত্ত ছিল যে, অপর পক্ষ পুনরায় ঐ সম্পত্তি প্রথম পক্ষের নিকট বিক্রয় করিবে এবং সেই রূপ একরার লিখিত-পড়িত না হওয়া পৰ্য্যন্ত প্রথম চুক্তি < 1 , ক1রী হই বৈ না, তবে ঐ রূপ আপত্ত্বিও আদালতের গ্রাহ্যযোগ্য হইবে । হোনাওঁী বঃ বাবাঞ্জী জগৎসেট, ২ বাঃ বম্বে রিপোর্টর, ৩৮ পুঃ । ৪ উপবিধি। উক্ত প্রকারের চুক্তিপত্র বা সম্পত্তিদান কি নিরূপণ-পত্র আইনমতে লিখিয়া দেওয়া প্রয়োজন হইলে কিংবা দলীল রেজিষ্টরী-করণ-বিষয়ক যে আইন যৎকালে প্রচলিত থাকে তদনুসারে সেই চুক্তি কি দান কি নিরূপণ-পত্র রেজিষ্টরী করা গেলে এমত স্থলভিন্ন উক্ত চুক্তিপত্র বা সম্পত্তিদান কি নিরূপণ-পত্র রহিত বা মতান্তর-করণ-সূচক স্পষ্ট যে বাচনিক নিয়ম পশ্চাৎ করা যায় এমন নিয়ম থাকার প্রমাণ করা যাইতে পারিবে । ৫ উপবিধি। কোন আচার বা রীতিমতে বিশেষ প্রকারের চুক্তিপত্রে নৈমিত্তিক যে কথা লেখা গিয়া থাকে তন্দ্রপ