পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১৮০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ আইন । あ億9 (গ) “ রামপুরের চা বাড়ী ” নামে এক মহাল যে দলীলক্রমে বিক্রয় করা যায় সেই দলীলে বিক্রীত সম্পত্তির নকশা থাকে। নকশায় বাহ লেখা যায় নাই এমত আর কতক ভূমি সৰ্ব্বদাই ঐ মহাল-সংক্রান্ত ভূমি বলিয়া জ্ঞান হইয়া আসিতেছে, ঐ দলীলে সেই ভুমিও ধরিবার অভিপ্রায় ছিল, এই বৃত্তান্তের প্রমাণ করা যাইতে পারিবে না । (ঘ ) অানন্দ কোন কোন নিয়ম করিয়া বলরামের কয়েক খনিতে কৰ্ম্ম করিবার চুক্তি করে। বলরাম ঐ খনির মূল্য বিষয়ে যে কথা কহিয়াছিল, আনন্দ সেই কথা শুনিয়। ঐ কৰ্ম্মে প্রবৃত্ত হইল, কিন্তু সেই কথা মিথ্য। ইহার প্রমাণ করা যাইতে পারিবে । - (ঙ) বলরাম ঠিক চুক্তি অনুসারে যেন কাৰ্য্যসাধন করে, এই নিমিত্ত আনন্দ ভঁাহার নামে মোকদম উপস্থিত করে এবং ঐ চুক্তি-পত্রের একটি নিয়ম ভুলক্রমে লেখা গিয়াছিল বলিয়। সেই নিয়ম সম্পকে ঐ চুক্তি-পত্র সংশোধন হইবার প্রার্থন করে । যে প্রকারের ভুল থাকিলে আইন অনুসারে তাহার সেই চুক্তি-পত্র সংশোধন করিবার স্বত্ব থাকে, আনন্দ এমত ভুলের প্রমাণ করিতে পরিবে । (চ ) আনন্দ বলরামের নিকট পত্র লিখিয়া কয়েক দ্রব্য চালান করিবার আদেশ করে, কিন্তু সেই পত্রে ঐ দ্রব্যের মূল্য দিবার সময় নির্দেশ হয় নাই । দ্রব্য পহুছিলে অনিন্দ তাহা গ্রহণ করে । পরে বলরাম মূল্য পাইবার জন্যে আনন্দের নামে নালিশ করে। ঐ দ্রব্যের মূল্য নিৰ্দ্ধারিত মিয়াদের মধ্যে দিবার কথা হইয়াছিল, সেই মিয়াদ অদ্যাপি ফুরাইল না, আনন্দ ইহার প্রমাণ করিতে পারিবে । (ছ) আনন্দ বলরামের নিকট ঘোড়া বিক্রয় করিয়া সেই ঘোড়া মুস্থাঙ্গ এই কথা মুখে কহে । “ আনন্দের নিকট ৫০০৯ টাকাতে একটি ঘোড় ক্রয় করা গেল ” আনন্দ এই মাত্র কথ} ఏ