পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ অাইন । ; (খ ) কোন দলীল হারাইলে আনন্দ গে।ণ সাক্ষ্য দ্বারা তাহার মৰ্ম্মের প্রমাণ করিতে চাছে । ঐ দলীল ষে হারাইয়াছে আনন্দের এই কথার প্রমাণ করতে হইবে । - ১০৫ ধারা । কোন ব্যক্তির নামে অপরাধের অভিযোগ অভিযুক্ত ব্যক্তির হইলে, সেই কাৰ্য্যটি যে প্রযুক্ত ভারতমোকদম বৰ্জনীয় কথর বর্ষীয় দণ্ডবিধির আইনের সাধারণ মধ্যে আইসে ইহার প্র মাণ করিবার ভারের বর্জিত কথার মধ্যে অথবা હો আইনের, কথা । কিংবা অন্য যে আইনে অপরাধের অর্থ করা গেল সেই আইনের কোন ভাগের উল্লিখিত বিশেষ বর্জনীয় কথার বা উপবিধির মধ্যে ধরা যাইতে পারে, আদালত এমত গতিক না থাকাই অনুমান করিবেন। ঐ গতিক থাকার প্রমাণ করিবার ভার অভিযুক্ত ব্যক্তির প্রতি বৰ্ত্তিবে । উদাহরণ । ( ক ) আনন্দের নামে হত্যাকরণের অভিযোগ হওয়াতে সে কহে যে, মনের বৈকৃতি প্রযুক্ত আপন ক্রিয়ার ভাব বুঝিতে পারি নাই । প্রমাণ করিবার ভার আনন্দের উপর বর্তে । ( খ ) আনন্দের নামে হত্যাকরণের অভিযোগ হওয়াতে সে কহে, হঠাৎ গুরুতর ক্রোধজনক কাৰ্য্য হওয়াতে আমি আত্মদমন করিতে পারিলাম না । প্রমাণ করিবার ভার আনন্দের উপর বৰ্ত্তে । (গ ) দণ্ডবিধির আইনের ৩২৫ ধারার এই বিধি, ৩৩৫ ধারার উল্লিখিত স্থল ভিন্ন কোন ব্যক্তি অন্য স্থলে ইচ্ছাপূৰ্ব্বক কাহারও গুরুতর হানি করিলে তাহার অমুক অমুক দণ্ড হইবে । আনন্দের নামে ৩২৫ ধারামতে ইচ্ছাপুৰ্ব্বক হানি করিবার অভিযোগ হয় |