পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/১৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ আইন । ›ጓኔ ১১২ ধারা । জননীর সঙ্গে পুরুষের পতি-পত্নী-ভাব বিবাহিতাবস্থায় যে থাকিতে কিংবা সেই সম্বন্ধ বিলোপ সন্তান জন্মে তাহার - छेiभ नि ঔরস হওয়ার সিন্ধান্ত হইবার পর झूझे ड 神 - প্রমাণের কথা । মধ্যে জননী অবিবাহিতা থাকিতে যদি দন্তান জন্মে, তবে যে সময়ে গর্ভসঞ্চার হয় সেই সময়ে উক্ত পুরুষের ও স্ত্রীর সমাগম ছিল না ইহার প্রমাণ না হইলে, উক্ত বৃত্তান্ত ঐ সন্তানের ঔরসজাত হওয়ার সিদ্ধান্ত প্রমাণ হয় । - মোসলমানদিগের শাস্ত্রানুসারে দ্বিবাহসম্বন্ধ প্রবল থাকা সময়ে যে সন্তান জন্মে তাহাকে জননীর স্বামীর ঔরসজাত জ্ঞান করিক্তে হয় । ঘশমন্ত সিংহ বঃ জেত সিংহ । ৬ বাঃ উঃ রিঃ ৪৬ পূঃ । বিবাহের বন্ধন প্রবল না থাকা সময়ে সন্তান জন্মিলেও ডাহাকে সন্তান বলিয়া স্বীকার করিলেই সে সুজাত রূপে গণনীয়। বিব নজীবুন্নেছা বঃ দ্বিবী জমীরণ দিগন্ধ, ১১ বাঃ সঃ উঃ রিঃ ৪২৬ পৃঃ দেঃ মঃ । সুজাত বিষয়ে এক আদালত কর্তৃক মীমাংসা হইলে অন্য সকল আদালত্তেও ঐ মীমাংস বলবৎ হইবে । কিন্তু তঞ্চকতা বা প্রবঞ্চনার সপষ্ট প্রমাণ থাকিলে অন্য রূপ হইবে । রাজকৃষ্ণ রায় বঃ কিশোরীমোহন মজুয়দার। ৩ বাঃ সঃ উঃ রিঃ ১৪ পূঃ দেঃ নঃ । ১১৩ ধরা । ব্রিটনীয় দেশের কোন অংশ এতদেশীয় দেশ দত্ত হওয়ার কোন রাজ্যাধিকারে বা রাজ্যের বা কৰ্ত্তার প্রমাণের কথা । দেশভুক্ত করা গিয়াছে, ইণ্ডিয়া গেজেটে এই মৰ্ম্মের জ্ঞাপন-পত্র প্রকাশ হইলে ঐ জ্ঞাপন-পত্রের নির্দিষ্ট তারিখে সেই দেশ সিদ্ধরূপে দত্ত হইয়াছে, ঐ জ্ঞাপনপত্রই ইহার সিদ্ধান্ত প্রমাণ ।