পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ জাইন ' ' ኔሣርU উত্তর দিতে পারে না, এমন স্থল ভিন্ন ক্ষিপ্ত ব্যক্তিও সাক্ষ্য দিবার অক্ষম নহে । - যালক ঘাঁহারা সংসারের কুটিলচক্রে ঘূর্ণিত হয় নাই ও মাছার স্বার্থাস্থার্থ অনুরোধে অবিকৃত জাহারা যে সচরাচর সত্যবর্ণন করিবে তাহ সম্পূর্ণ সম্ভাব্য । নর্টন বলেন “ কথায় বলে, নিৰ্ব্বোধ ও বালকেরাই সত্য কছে। এবং এই প্রসঙ্গ শেষ করার পূৰ্ব্বে এই স্থলেই বলা আবশ্যক ষে, হিন্দুজাতীয় শিশুরা অত্যন্ত সুবোধ ও সত্যবাদী সাক্ষী, এবং বোধ হয় সচরাচর এদেশীয় বিচারালয়ে যন্ত প্রকার সাক্ষী উপস্থিত হইয়া থাকে সকলের অপেক্ষ উৎकृझे । ” পূৰ্ব্ব সময়ে লোকের পরকাল ও ঈশরের অস্তিম্ভের বিশাস না থাকিলে তাহাদিগকে প্রতিজ্ঞ করাণ যাইত না । কিন্তু ১৮৫৫ সালের ২ আইনের He BBB BBB BBBB BB S BB BBB S BB BB BBBS BBBBS উপরোক্ত মনুষ্যদিগের সাক্ষ্য গ্রহণ করা যাইবে । সুবিখ্যাত মিল সাহেব তাহার কৃত স্বাধীনতা প্রবন্ধের ৫৫৬ পৃষ্ঠায় বলেন “ নাস্তিকতা জন্য নাস্তিকের এজাহারে প্রত্যয়ের লঘুত ব্যতীত একবারে ওহি বহির্ভূত করা উচিত কি না সন্দেহের স্থল | সত্যকখন পক্ষে এ স্থলে চারিটির মধ্যে কেবল একটি কারণের অভাব আছে, অপর তিনটি কারণ যথেষ্টরূপে ফলদায়ক হইলেও হইতে পারে। অবস্থা মাত্রেই ঐ রূপ হয় কি না, বিচারকর্তাকে স্থিৱ করিতে দেওয়া উচিঙ ৷ ” ১৮৫৫ সালের ২ আইনের ১৪ ধারায় সপ্তম বর্ষের লুন বয়স্ক সন্তানগণের সাক্ষ্য গ্রহণ নিষিদ্ধ ছিল। এ আইনে বয়সের সীমা নিৰ্দ্ধারণ করা হয় নাই । সীমানিদ্ধারণের ভার অতিশয় সঙ্গীতমতেই বিচারকগণের প্রতি অপিত হইয়াছে ! কোচবিহারের নিয়মানুসারে কুষ্ঠরোগগুস্তু-ব্যক্তিগণের সাক্ষ্যগ্রহণের নিষেধ ছিল। কিন্তু ইদানীং সে নিয়ম রহিত হইয়াছে । । গুডিবকৃত নিদৰ্শনতজ্ঞ, ১২৪ ও ১২৫ পৃষ্ঠা পাঠ কর। মুসলমানগণের আইনানুসারে স্ত্রীলোকের সাক্ষ্য গ্রহণীয় ছিল না।