পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ আইন । 為b> মাজিষ্ট্রেট স্বরূপ অধিবিষ্ট হওন কালে তাহার সাক্ষাৎ অন্য যে ব্যাপার ঘটিল তদ্বিষয়ে তাহার সাক্ষ্য লওয়া যাইতে । পরিবে । । উদাহরণ। (ক) সেশন আদালতে আনন্দের বিচার হইতেছে এমন সময়ে সে কহে যে, বলরাম নামক মাজিষ্ট্রেট যে সাক্ষ্য লন তাহ অনুচিতমতে লওয়া গিয়াছে। সেশন আদালতের স্পষ্ট আজ্ঞা না হইলে সেই বিষয়ে বল-পুৰ্ব্বক বলরামের উত্তর লওয়া যাইতে পারিবে না । (খ ) বলরাম নামক মাজিষ্ট্রেটের সাক্ষাৎ আনন্দ মিথ্য সাক্ষ্য দিল বলিয়া সেশন অদিলিতে আনন্দের নামে অভিষোগ হয় । আনন্দ কি কহিয়াছিল, সেশন আদালতের স্পষ্ট আজ্ঞান থাকিলে বলরামের নিকট এই কথা জিজ্ঞাসা হইতে পারিবে না । (গ) বলরাম নামক সেশন জজের সম্মখে আনন্দের বিচার হইতেছে এমন সময়ে সে পোলিসের কৰ্ম্মকারককে বধ করিতে চেষ্টা করিল, সেশন আদালতে তাহার নামে এই অভিযোগ হইলে সেই ব্যাপারের বিষয়ে বলরামের সাক্ষ্য লওয়া যাইতে পারিবে । নর্টন, ৪৬ও ধারা, দ্বিত্তীয় বাঃ ১১ ও ১২ পূঃ পাঠ কর । বিচারকগণের সম্পূর্ণ স্বাধীনতা রক্ষা না করিলে কোনক্রমেই বিচার কার্য সুনিৰ্ব্বাহ হইতে পারে না । এই সম্বন্ধে ষ্টরকির মত, নর্টন ১২ পৃঃ, পাঠ কর । ১২২ ধারা। স্বামীর ও স্ত্রীর মধ্যে যে মোকদ্দমা হয়, বিবাহিতাবস্থায় স্ত্রীর ও কিংবা মোকদমা-ঘটিত যে ব্যাপারে ফুপলের উত্তর স্ত্রীর বা স্বামীর বিপক্ষে স্বামীর বা স্ত্রীর কোন অপরাধের অভিযোগ হয়, তদ্ভিন্ন স্থলে পুরুষ ও স্ত্রী বিবাহিত অবস্থায় পরস্পর যে কথা কহে তাহা তাহদের একতর ব্যক্তি দ্বারা বলক্রমে প্রকাশ