পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ জাইন | ኴwን শুষ্টিম কৰ্ত্তাগণের এরূপ অভিপ্রায় কোনক্রমেই অনুভব করী ধায় না । মহারাণী বঃ চন্দ্রকান্ত চক্রবীর মোকদ্দমায় হাইকোট যে অভিপ্রায় ব্যক্ত করিয়া মোক্তারগণকে বজ্জিত করিয়াছেন তাহ বর্তমান আইন বিধিবদ্ধ হইবার পূৰ্ব্বে প্রকাশিত হইয়াছে। সুতরাং এ বিষয় এখনও সন্দেহাত্রিত আছে বলিতে হইবে । ১৮৫৫ সালের ২ আইনের ২৪ ধারা সম্বন্ধে উক্ত অভিপ্রায় প্রকাশিত হইয়াছিল, ঐ আইনে ১২৭ ধারার অনুরূপ কোন বিধান ছিল না । এই ধারার যে রূপ ব্যাপক ভাব জাহাতে মোক্তারেরা যে বর্জিত এরূপ বোধ হয় না । ইxলঞ্চে ধত প্রকারের আইন ব্যবসায়ী অাছে তাছাদের ও ভংসথসূষ্ট ব্যক্তিদিগের পর্যন্ত যখন উক্ত অধিকার রহিয়াছে, তখন ভারতবষে যাহার রীতিমত আইন ও সচ্চরিত্রতার পরীক্ষা দিয়া আইনের ব্যবসায় চালাইতেছে, তাছাদিগকে বর্জন করার অভিপ্রায় হষ্টতে পারে না । ১২৮ ধারা । মোকদ্দমার কোন পক্ষ আপন ইচ্ছামতে as as seems কিংবা অন্য কারণে সাক্ষ্য দিলে তৎসাক্ষ্য দিলে বিশেষ ক্ষমতা প্রযুক্ত ১২৬ ধারায় লিখিত কথা প্রকাশ """" कव्र विरुद्म जस्ताङ इङ्ग्रेझारहब ७भङ জ্ঞান করিতে হইবে না। মোকদ্দমার কিংবা মোকদ্দমা ত কার্য্যের কোন পক্ষ আপনার উক্ত বারিষ্টরকে বা মোক্তারকে বা উকীলকে সাক্ষিস্বরূপ আহবান করিয়া যদি র্তাহাকে কোন বিষয়ের প্রশ্ন করেন, তবে সেই প্রশ্ন না করিলে ঐ বারিষ্টর প্রভূতি যে যে বিষয় প্রকাশ করিতে সক্ষম হইতেন না, জিজ্ঞাসিত কেবল সেই সেই বিষয় প্রকাশ করিতে পারিবেন, মওকেলের এই বিষয়ে সম্মতি হইয়াছে জ্ঞান হইবে। মৎকেকলদিগের অর্থাৎ সাধারণ লোকদিগের মঙ্গল কামনাতেই এই রূপ যথাচ্ছাদনের নিয়ম হইয়াছে, তাহারা যদি স্বয় নিয়মের ফলভোগ করতে অনিচ্ছা প্রকাশ করে, তবে তাহাতে কোন রূপ আপত্তি উপস্থিত হইতে পারে না। -: