পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

షితి · निम*fनउरुं । সেই প্রশ্নের উত্তর দিলে তাহার অপরাধী হইতে হইবে, কিংবা তদ্বারা তাহাকে স্পষ্টরূপে বা চক্রান্তে অপরাধী করা যাইতে পারিবে, কিংবা তাহার অর্থ কি সম্পত্তি দণ্ড হইবে কিংবা তদ্বারা তাহাকে স্পষ্টরূপে কি চক্রান্তুে ঐ দণ্ডের দায়ী করা যাইতে পরিবে, ইহা বলিয়া তাহার ঐ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার ক্ষম হইবে না। কিন্তু সাক্ষীর স্থানে বলপূর্বক সেই প্রশ্নের উত্তর লওয়া উপবিধি । গেলেও, সেই উত্তর ক্রমে মিথ্য সাক্ষ্য দেওয়ার যে অভিযোগ হইতে পারে, তদ্ভিন্ন ঐ সাক্ষী তন্ধেতুক ধৃত হইতে কিংবা তাহার নামে অভিযোগ হইতে পারিবে না ও ফৌজদারী মোকদ্দমা প্রভৃতিতে তাহার বিপক্ষ সেই উত্তরের প্রমাণ করা যাইবে না । ইংলঞ্জীয় আইনানুসারে সাক্ষী ঐ রূপ প্রশেনর উত্তর দিতে বাধ্য নয় । আয়ার লণ্ডের আইনে এরূপ বিধানও হইয়াছে যে, দুই ব্যক্তি পরসপর বিবাদ করিয়া এক ব্যক্তি স্থত হইলে তাহার উৎসাহী কোন ব্যক্তি যদি ঐ ঘটনা প্রত্যক্ষ করিয়া থাকে, তবে সে ঐ রূপ প্রশেনর উত্তর দিতে বাধ্য নয় । নিউইয়োক দেশের আইনে কেবল যে উত্তরে উত্তরদাতার বিরুদ্ধে বিদ্রোস্থার অপরাধ সাব্যস্ত হয়, তদ্ব্যতীত অন্য প্রশ্নের উত্তর দেওয়া বিধিসিদ্ধ। ১৮৫৫ সালের ২ আঃ ৩২ ধারায় এই বিধান ছিল । , ১৩৩ ধারা। সহায় ব্যক্তি অভিযুক্ত ব্যক্তির বিপক্ষে সহায়ের কথা। যথাযোগ্য সাক্ষী হইবে এবং সহায়ের সাক্ষ্যের প্রতিপোষণ না হইলেও সেই সাক্ষ্যের উপর নির্ভর করিয়া দোকুনিৰ্ণয় হইল, কেবল ইহা বলিয়া ঐ দোষ নির্ণয় বে-আইনী নয় । 彎 ১১৪ ধারার (খ) দৃষ্টান্ত ও উদাহরণ ও টীকা পাঠ কর ।