পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ আইন । పిసిసి শু৯ ধারা পাঠ কর । -. : - * * * পূৰ্ব্বে এই বিষয়ে সপষ্ট এবং দৃঢ় বিধান কোন আইনেই ছিল না। পুরাতন কাৰ্য্যবিধান আইনের ২০৯ ধারার সহায়কে সাক্ষী রূপে পরীক্ষার ও ১৮৫৫ সালের ২ আইনের ২৮ ধারায় এক সাক্ষীর জবানবন্দী প্রমাণ পক্ষে প্রচুর হইবার বিধান ছিল। এই দুই বিধান একত্র করিয়া কোন সময়ে প্রধান তম বিচারালয় সহায়ের বক্তৃতার পোষকতা আবশ্যক বলিয়া নিষপৰি করিয়াছেন, কখন বা অনাবশ্যক বলিয়াছেন। মহারাণী বঃ এলাহিবকস ও মহারাণী বঃ দ্বারিক। এই উভয় মোকদ্দমা দৃষ্টি করিলেই উক্ত বিবরণ অবগত হওয়া যায়। ৫বাঃ সঃ উঃ রিঃ ১৮ পূঃ । ৯ বা উঃ রিঃ ১৮ পূঃ । ২ আঃ ২৮ ধারার বর্জিত বিধিতে যে কথা ছিল তাহা কেবল সুপ্রিমকোর্ট সম্বন্ধেই খাটিত । বর্তমান আইনের এই বিষয়ের মীমাংসা হইয়াছে । গুডিব, নিদর্শনতত্তর, ৩৩৭ পৃঃ পাঠ কর । ১৩৪ ধারা । কোন বৃত্তান্তের প্রমাণার্থ সাক্ষীদের সাক্ষীদের সংখ্যার কোন বিশেষ সংখ্যা ধরিবার প্রয়োজন কথা । নাই | সংখ্যা সম্বন্ধে বিচারাদালতের বিবেচনার প্রতি নির্ভর করা হইয়াছে । এটি উৎকৃষ্ট বিধান। এমত অনেক সাক্ষী আছেন র্যাহাঁদের একজনের কথাই বৃত্তান্তের যাথার্থ। সম্পাদন পক্ষে প্রচুর। ১৮৫৫ সাঃ ২ আইনের ২৮ ধারায় এই বিধান ছিল । ১০ পরিচ্ছেদ --সাক্ষীদের পরীক্ষার কথা । ১৩৫ ধারা । দেওয়ানী বা ফৌজদারী মোকদ্দমার কার্য্যসাক্ষাদিগকে উপস্থিত বিধান সম্পর্কে যৎকালীন যে বিধি ও :. আল ব্যবহার প্রচলিত থাকে তদনুসারে সাক্ষাদিগকে উপস্থিত করাইয় তাহদের পরীক্ষা করিবার ক্রম ধার্য্য হইবে। বিধি না থাকিলে আদালতের বিবেচনামতে করা যাইবে ।