পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ অাইন । $వలి ১৭২ ধারা —fবচারালয়ে সৰ্ব্বসমক্ষে সাক্ষীর জবানবন্দী করিতে হইবে। যে মোকদ্দমার আপীল আছে তাহাতে কি রূপে সাক্ষ্য গ্রহণ করিতে হইবে । জবানবন্দী কখন পাঠ করিয়া তাৎপর্য্য ব্যাখ্যা করিতে হইবে । প্রশের প্রডি আপত্তি । সাক্ষীর বাক্যের চুম্বক করা। যে মোকদ্দমায় আপীল নাই তাহাতে জবানবন্দী করিবার পদ্ধতি। সার মর্ম চুম্বক করিতে অপারগ হইলে বিচারক কারণ লিখিবেন । ১৭৩ ধারা—তদগ্ধে জবানবন্দী করার ৰিষয় । ১৭৪ ধারা—শপথ পূৰ্ব্বক সাক্ষ্যগ্রহণ করার বিষয় । ১৭৫ ধারা—অনুপস্থিত সাক্ষীদিগের কমিশনের দ্বারা পরীক্ষা হওয়ার বিষয় । ১৭৬ ধারা—সুপ্রিমকোর্টের এলাকার মধ্যে থাকিলে । ১৭৭ ধারা-সন্ধিবন্ধ রাজাদিগের রাজ্যে বাস কৱিলে । ১৭৮ ধারা—সন্ধিবদ্ধ নহেন এমন রাজার রাজ্যে থাকিলে । ১৭৯ ধারা—সেই সকল জবানবন্দী পাঠ করা যাইতে পারে । ১৮০ ধারা—সরেজমীন তদারক জন্য প্রেরিত ব্যক্তির এজাহার লইতে পারে । ১৮১ ধারা—হিসাব মীমাংসা করিয়া লইবার জন্য । ১৮২ ধারা—প্রেরিত ব্যক্তির বারবরদারী । ১৮৬১ সালের ২৩ আইনের ৯ ধারা অtদালতের ক্ষমতা কি রূপ । سسسسد يخ هج ఏ q ফৌজদারীকাৰ্যবিধানের ১৮৬ ধার।—মাজিষ্ট্রেট কন্তু ক সাক্ষীর উপর সমনঞ্জারী হইবার বিষয় । ( ৩৫০ ধারা নূতন কাৰ্য্যবিধি । ১৮৭২, ১০ আঃ ) ১৮৭ ধারা—সমন লিখিবার ধারা । ১৮৯ ধারা—যদি দস্তুক পরওয়ান জারী না হইতে পারে । ( ৩৫৩ ) ፰¢Y