পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ অাইন । నt ২১ই ধারা—স্থল বিশেষে । ( ২২৭, ২২৮) ২১৪ ধারা—দত্ত বা বিচারে । ( ২৪৭ ) ৩৬৫ ধারা—সাক্ষী উত্তর প্রদান করিতে অস্বীকার করিলে। (৩৬৪) ৩৬৭ ধারা—আদালত সাক্ষী তলব করিতে পারেন। (৩৫১ ) শু৭২ ধারা—আসামীকে কখন মিদশম উপস্থিত করিতে হক্টৰে । ৪৩৮ ধারা—সাক্ষীর বারবরদারী খরচ দিবার বিষয় । ( ৪২১ ) ১৪৪ ধারা—মুচলিক লইয়া সাক্ষী ছাড়িয়া দিবীর ক্ষমতা । ( ৩৬০ ) ১৪৪ ধারা—পূলিস-কর্মচারীর সাক্ষী তলব করিবার ক্ষমতা । ( ১১৮) কমিশনের দ্বারা সাক্ষীর জবানবন্দী হইতে পাৱে । ( ১৮৭২ ) সাঃ ১৪ আীঃ ৩৩১ ধারা ) প্রত্যেক দ গুরার মোকদ্দমার বিচার সময়ে আসামীর সমক্ষে সাক্ষিগণের জবানবন্দী গ্রহণ করিতে হইবে । মোকদ্দমা একের অধিকবার আদালতের সমক্ষে উপস্থিত থাকিলেও উহা সম্পূর্ণ নূতন মোকদম বলিয়া বিবেচনা করিতে হইবে । পূৰ্ব্বে সাক্ষী যে জবানবন্দী দিয়াছে তাহা তাহাকে পাঠ করিয়া শুনাইলে ঐ জবানবন্দী আসামীর সমক্ষে হওয়া বলা যাইতে পারে না । মহারাণী বঃ সেঙ্গ কেয়ামত। সঃ উঃ রি। ১৮৬৪ । ১৩ পৃঃ ফৌং নঃ। যে সময়েই আসামীকে বিচারস্থলে দণ্ডায়মান করা হয় তখনই সাক্ষিগণের জবানবন্দী গ্রহণ করিতে হইবে। মহারাণী বঃ চারু। ঐ ঐ ৩২ পূঃ। ১৩৬ ধারা । কোন এক পক্ষ কোন বৃত্তান্তের সাক্ষ্য এই বিষয় বিচারপতির প্রমাণিত হইলে কি প্রকারে প্রাসঙ্গিক নির্ণয় করণের কথা । হয়, বিচারপতি ঐ সাক্ষ্য দেওনের প্রস্তাবকারীকে এই কথা জিজ্ঞাসা করিতে পারবেন ; ও সেই বৃত্তান্তের প্রমাণ হইলে তাহ প্রাসঙ্গিক হয়, বিচারপতি এমত জ্ঞান করিলে ঐ সাক্ষ্য গ্রাহ্য করিবেন নতুবা করি বেন না । , 香 যে বৃত্তান্ত প্রমাণ করিবার প্রস্তাব হয় অন্য বৃত্তান্তের