পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ আইন । ২৫ ও ভূতি হয় তাহার গুরুত্বের ও তদীয় সাক্ষ্যের গুরুত্বের মধ্যে যদি অত্যধিক বৈষম্য থাকে, তবে সেই প্রশ্ন অনুপযুক্ত। (৪) সাক্ষীরা যদি উত্তর দিতে অস্বীকার করে, তবে উত্তর দিলে তাহাদের অপকার হইবে, আদালত উচিত বোধ করিলে এই অনুভূতি করিতে পরিবেন। ১৪৯ ধারা। কোন প্রশ্ন দ্বারা যে অনুভূতি হয় উপযুক্ত কারণ না তাহ সমূলক, প্রশ্নকারীর এমত জ্ঞান থাকিলে প্রশন কfরবার কথ} । করিবার যুক্তিসিদ্ধ কারণ না থাকিলে • ১৪৮ ধারার উল্লিখিত প্রশ্ন করা কর্তব্য নয়। উদাহরণ । (ক) গুরুতর কোন এক জন সাক্ষী দস্থ্য, মোক্তার কি উকীল বারিষ্টরকে এই কথা জ্ঞাত করিলে তুমি দস্থ্য কি না, প্রশ্ন করিবার যুক্তিসিদ্ধ কারণ থাকে। (খ) গুরুতর কোন সাক্ষী দস্থ্য, আদালতে উপস্থিত কোন ব্যক্তি উকীলকে এই কথা জানাইলে উকীল তাহার স্থানে আর আর সন্ধান লইয়। তাহার উক্তির হৃদ্বোধ-জনক কারণ দেখিতে পান । এমন স্থলে তুমি দস্থ্য কি না, এই প্রশ্ন করিবার যুক্তিসিদ্ধ কারণ থাকে । (গ) কোন সাক্ষর বিষয়ে কেহ কিছুই জানে না, তুমি দস্থ্য কি না, হঠাৎ তাম্বুকে এই প্রশ্ন করা যায়। এই স্থলে সেই প্রশ্ন করিবার যুক্তিসিদ্ধ কারণ নাই । (ঘ) কোন সাক্ষর বিষয়ে কেহ কিছুই জানে না, কিন্তু তাহার জীৰিক চালাইবার উপায়ের প্রশ্ন হইলে সে সন্তোষজনক উত্তর দিতে পারে না। এমন স্থলে তুমি দস্থা কি না, এই প্রশ্ন করিবার যুক্তিসিদ্ধ কারণ থাকিতে পারে । - -