পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ জাইন । । * সর্টম, ৩৯২-৯৭, ৪ ১১ ও ৪৯ও ধারা পাঠ কর । - নুতন কাৰ্য্যবিধান আইনের ১২৬ ধারার বিধানমতে পোন্সিস-কাৰ্য্যকারক জবানবন্দী দেওয়ার সময় তাহার দৈনিক রিপোর্ট দৃষ্টে স্মক্তি মাৰ্জ্জন করিতে পারে । ১৬০ ধারা । ১৫৯ ধারায় যে প্রকারের দলীলের উল্লেখ ১৫৯ ধারার উল্লিখিত হইয়াছে তন্মধ্যে যে বৃত্তান্ত লেখা থাকে দলীলে যে বৃত্তান্ত থাকে তদ্ধিষয়ের সাক্ষ্যের সাক্ষীর নিজমনে সেই বৃত্তান্তের স্পষ্ট কথা । স্মরণ না থাকিলেও ঐ দলীলে সেই বৃত্তান্ত শুদ্ধরূপে লেখা গিয়াছে ইহা যদি নিশ্চয় জানেন, তবে সেই বৃত্তান্তেরও সাক্ষ্য দিতে পারিবেন। উদাহরণ। মুহরীর কার্য্যের ধারাক্রমে শুদ্ধ ৰূপে খাত লিখিয়া থাকেন ইহ জানিলে যদি উপস্থিত বিশেষ ব্যাপার তাহার স্মরণে না থাকে তথাপি ঐ বহীতে আপনার লিখিত কথার সাক্ষ্য দিতে পরিবেন । - - ১৬১ ধারা । ইহার পূৰ্ব্বে দুই ধারায় যে লিপির উল্লেখ স্মরণের সাহায্যার্থে হইয়াছে, বিপক্ষ পক্ষ তাহ দেখিতে যে যে লিপির ব্যবহার চাহিলে তাহ উপস্থিত করিয়া তাহাকে হয় তৎসম্পর্কে বিপক্ষ পক্ষের অধিকারের . দেখাইতে হইবে ও সে ইচ্ছা করিলে কথ} } সেই দলীল ধরিয়া সাক্ষীর কূটপরীক্ষা করিতে পরিবে । নুতন ফৌজদারী কাৰ্য্যবিধান অাইন অর্থাৎ ১৮৭২ সাঃ ১০ আঃ ১২৬ ধারায় বিধান হইয়াছে যে, কোন পোলিস-কর্মচারী তাহার দৈনিক কাৰ্য্যবিধান দৃষ্টে স্মরণ-শক্তির উদ্দীপনা করিলে বিপক্ষ পক্ষ ঐ দৈনিক কাৰ্য্যবিবরণ সম্বন্ধে কূটপ্রশ্ন করিতে পারবে । -