পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২৪২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৮৭২ সালের ১ অাইন | ३S¢ ধারার বলে কোন দলীলের মুখ্য সাক্ষ্য উপেক্ষা করিতে পারিবেন না । ১৬৬ ধারা। বিচারপতি আপনি যে প্রশ্ন করিতে পারেন দের প্রশ্ন করিবার ক্ষম- কিংবা আসেসরের বিচারপতির দ্বারা তার কথা । কিংবা র্তাহার অনুমতিক্রমে প্রশ্ন করিতে পারিবেন। ফৌজদারীর কার্য্যবিধি অর্থাৎ ১৮৬১ সাঃ ২৫ আঃ ৩২৯ হইতে ৩৪১ ধারা, ৩৫৪ ধারা, ৩২২, ৩২৩, ৩২৫—২৭, ৩৪২ হইতে ৩৪২, ৩৪৭, ৩৪৮, ৩৫০–৫২ ও ৩৭৯ ধারা পাঠ কর । এই সকল ধারায় কি নিয়মে কোন কোন স্থানে কাহ কর্তৃক জুরী নিৰ্ব্বাচন, কি প্রণালীতে বিচার হইবে, অাসেসর কি রূপে বিচার করিবেন তাহার পরিষ্কার ও সম্পূর্ণ বিধান করা হইয়াছে । নুতন কায্যfবধান অাইন অর্থাৎ ১৮৭২ সাঃ ১০ আইনের ২৩৬, ২৩৯ হইতে ২৪১, ২৫৩–৫৫, ২৫৭–৬১, ২৬৩ ও ২৬৫ এবং ২৯ অধ্যায়ের ৪০০ হইতে ৪১৪ ধারা দুষ্টব্য । ১১ পরিচ্ছেদ ।—সাক্ষ্য অনুচিন্তমতে গ্রাহ্য বা অগ্রাহ্য করিবার কথা । ১৬৭ ধারা । সাক্ষ্য অনুচিত মতে গ্রাহ্য বা অগ্রাহ্য সাক্ষ্য অগ্রাহ্য বা হইল বলিয়া আপত্তি করা গেলে, গ্রাহ্য వ్రై করা যে সাক্ষ্যের বিষয়ে আপত্তি করা হইবার কথা । গেল সেই সাক্ষ্য না থাকিলেও নিম্পত্তি প্রবল রাখার যথোচিত সাক্ষ্য আছে ও অগ্রাহ্য সাক্ষ্য গ্রহণ করা গেলেও নিম্পত্তির মতান্তর করা উচিত নয়, আদালতের এই রূপ জ্ঞান থাকিলে সেই সাক্ষ্য অগ্রাহ্য বা অনুচিত