পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২৫৬

মনোনীত কমিটির রিপোর্ট ও পাণ্ডুলিপি। २२8) জ্যেষ্ঠ পুত্র, এই বৃত্তস্তিদ্বারা ইংলওঁীয় ব্যবস্থামতে আনন্দ বলরামের উত্তরাধিকারী হইয়া জ্যেষ্ঠত্ব হেতুক যে পদ হয়, জানন্দ অবশ্য সেই পদস্থ, ইহার অনুভূতি হইল। অন্য উদাহরণ এই –গতিক বিশেষে ও বিশেষ কল্পনা ও জ্ঞানাধীনে আনন্দের দ্বার বলরামের মৃত্যু হয়, স্থতরাং আনন্দ বলরামকে বধ করিল ও আইনেতে বধাপরাধের যে দগু আনন্দের সেই দণ্ড হইতে পারে ইহার অনুভূতি হয় । মোকদমার সহিত রত্তান্তের তদ্রুপ সম্পর্ক থাকিলে, যদি ঐ ‘রত্তান্তের প্রতিবাদ হয়, তবে তাহ ইশু-ঘটিত অর্থাৎ বিচাৰ্য্য .রক্তাস্ত বলা যায় { ২ । কোন বৃত্তান্ত পূৰ্ব্বোক্তমতে ইশু-ঘটিত রত্তান্ত না হইলেও তদ্বারা ইগু-ঘটিত অন্য ব্লত্তান্তের উপকার বা অপকার হইতে পারে। তাহা হইলে তাহ প্রতিপোষক ৱৰ্ত্তান্ত বলা যায় । আমাদের বিবেচনায় এই দুই প্রকারের বৃত্তান্ত ভিন্ন কোন গতিকেই অন্য প্রকার ব্লত্তান্তের সহিত আদালতের সম্পর্ক রাখার আবশ্যক নাই । অতএব যে মোকদমায় সেই সেই রক্তান্তের প্রমাণ করা প্রয়োজন তৎসম্পকীয় সমস্ত বৃত্তান্ত উক্ত দুই শ্রেণীর মধ্যে আইসে । এই স্থলে প্রমাণের কথা বিবেচ্য হইতে পারে। কোন রত্তান্ত ব্যক্ত হইলে, তাহ ইগু-ঘটিত কিংবা প্রতিপোষক বৃত্তান্ত হউক, আদালত যত কাল ঐ রক্তান্তে প্রত্যয় না করেন তত কাল তন্মুলক অনুভূতি করিতে পারবেন না, ইহাই স্পষ্ট। অারে। ষে মোকদমায় কোন রত্তান্ত নির্ণয় করিতে হইবে সেই মোকদমার উদ্দেশ্যের ও ভাবের সহিত ঐ ব্লত্তাস্তের যে সম্পক থাকে তদ্ভিন্ন সম্যক ৰূপে স্বতন্ত্ৰ হেতু মূলে ঐ বৃত্তান্তে আদালতের প্রতীতি জন্মাইতে হইবে । যথা, আনন্দ অমুক পত্র লিখিলেন কি না। সেই পত্রে কোন চুক্তির নিয়ম প্রকাশ হইতে পারে। কিংবা অপবাদ-সুচক কথা থাকিতে পারে । কিংবা ঐ পত্র