পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* W r ox } : - ૨૦૭ મડગાર્નૌડ મિલિ ફિલ્ડ, ૯ ના છુ.નિમિ । স্বীকার করিবেন, ইহা যেমন সৰ্ব্বত্র তাহদের বিবেচনাধীন রাখ। উচিত তেমনি অন্যান্য দেশাপেক্ষ এই দেশে আরো উচিত। ইহা কেবল পরিণাম-দশিত ও অনুশীলনযুক্ত বিষয। ভঁাহাদের বিবেচনা-শক্তি সঙ্কচিত করণাভিপ্রায়ে নয় কেবল প্রণালী দর্শনাভিপ্রায়ে ইহার বিধি করা গেল । পারিভাষিক অধ্যায়ের আর একটি বিষয় উল্লেখ্য। রত্তান্ত-ঘটিত কথা নিষ্পত্তি করণে আদালতের যাহ কৰ্ত্তব্য তাহ তাতি সাধারণ শব্দ প্রয়োগে নির্ণয় করিলাম । সাধারণ প্রযুক্ত সেই কথা শেষ অধ্যায়ে না লিখিয়া পারিভাষিক অধ্যায়ে লিখিয়াছি। এই পরি: ' চ্ছেদ অনুসারে আদালত ইহা করিবেন । ১ । যে সাক্ষ্য দেওয়া যায় তদ্বারা কথিত রক্তান্তের অনুভূতি করিয়া, . ২। প্রমাণীকৃত রক্তাস্ত দ্বারা অপ্রমাণিত রক্তান্তের অনুভূতি করিয়1, ৩ । যে প্রমাণ দেওয়া কৰ্ত্তব্য ছিল তাহার অভাব দ্বারা, ৪ । বাদীর ও প্রতিবাদীর স্বীকার-বাক্য ও আচরণ দ্বারা ও সাধারণ্যে বিচাৰ্য্য বিষয়ের ভাবগতিক দ্বারা অনুভূতি করিয়া রত্তান্ত-ঘটিত বিষয় নির্ণয় করিবেন। * সেই অনুভূতি নির্ণয়ের মূল নিয়মের কথা লিখি নাই । কারণ তাহ। তৰ্কশাস্ত্র-ঘটিত বিষয়, বিচার-কাৰ্য্য-সংক্রান্ত সাক্ষ্য-সম্পকীয় বিষয় নয়। কিন্তু সাক্ষ্যগ্রহণ করা বা লিপিবদ্ধ করা মাত্র আদালতের কৰ্ত্তব্য নয়, অনুভূতি করাও সৰ্ব্বদা কৰ্ত্তব্য ইহার স্পষ্ট নির্দেশ করা আমাদের অভিমত । প্রত্যক্ষ সাক্ষ্য হইলে অনুভূতির পন্থা নাই, সাক্ষ্য অপ্রত্যক্ষ বা আনুষঙ্গিক হইলে অনুভূতির পথ থাকে, সাক্ষ্য শব্দের নানা অর্থ থাকাতে ও অস্পষ্টৰূপে ফ্লাহার প্রয়োগ হওয়াতে উক্ত প্রকারের কথা সাধারণ মতে কহা গিয়া থাকে । বস্তুতঃ সকল প্রকারের সাক্ষ্য কেবল অনুভূতির মূল স্বৰূপ হইয়। কার্যকর হয়। সাক্ষী যে