পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২৬৪

* سگر • &, - શ-નાના ડ ન નિર્દિ: ત્રિા ૯ જાહ, નિત્રિ ১৩৭ மு. প্লত্তান্ত ব্যক্ত করে, তাহ প্রকৃতই আছে কি কোন সময়ে ছিল বারস্বার ইহার অন্তভূতি করা সৰ্ব্বাপেক্ষা কঠিন । প্রত্যেক প্রকারের মোকদ্দমায়, উক্ত অন্যতর প্রকারের অনুভূতি করা বিচারপতির অতি কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম । এই কারণে তাহ স্পষ্ট ও বিস্তৃত ভাবে ব্যক্ত করা উচিত জ্ঞান করিলাম । এই সাধারণ বিধির দুইটি উপবিধিও করিলাম। ১ --অমুভূতি করা আবশ্যক, ব্যবস্থার এই তাদেশ থাকিলে বিচারপতি সেই অনুভূতি করিবেন ও তাহার সত্যতার প্রতিরোধ হইতে দিবেন না। ২ –বিচারপতি বৃত্তান্তের অনুমান করিবেন, ব্যবস্থার এই বিধি থাকিলে, যত কাল তদ্বিপরীত প্রকাশ না হয় বিচারপতি তত কাল সেই বৃত্তান্তের সত্ত্বার অনুভূতি করিবেন। এই পাণ্ড,লিপির অন্য স্থলে অবশ্যানুভূতির ও অনুমানের বিস্তারিত কথা লিখিয়াছি । ২।—রভান্তের প্রাসঙ্গিকতার কথা । সাক্ষ্যবিষয়ক আইনের যে স্থলে এই কথা ব্যক্ত করা উচিত তাহ পূৰ্ব্বে লিখিয়াছি । তুমি কোন কোন রক্তান্তের প্রমাণ করিতে পার এই প্রশ্ন স্পষ্টই উক্তি বিষয়ের মূল স্বরূপ । ইহার সম্পূর্ণ ও স্পষ্ট উত্তর দিতে না পারিলে নিয়মিতৰূপে ব্যবস্থা ব্যক্ত করা অসাধ্য। বিবাদের অস্তগত বিবেচ্য বিষয়ের সাক্ষ্য ভিন্ন অন্য বিষয়ের সাক্ষ্য লইতে হইবে না, ও গ্রুতবাক্য সাক্ষ্য নয়, ও সৰ্ব্বাপেক্ষ উৎকৃষ্ট সাক্ষ্য গ্রাহ্য, ইংলণ্ডীর ব্যবস্থাগ্রন্থকারদের এই বিস্তারিত বৈশেষিক বিধির বর্জিত নানা বিস্তুত কথার মধ্যে উক্ত প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাইতে পারে, কিন্তু সেই সেই বর্জিত কথার অংশ স্বৰূপ অন্যান্য কথা ব্যবস্থার ভিন্ন শাখায় লেখা হইয়াছে। আমরা সেই বর্জিত সকল কথা ঐক্য করণপুৰ্ব্বক সংগ্ৰহ করিয়া ইশুর সহিত ব্লত্তান্তের প্রাসঙ্গিকতার স্পষ্ট বিধি করিয়াছি। বৃত্তান্ত-ঘটিত কোন বিষয়ের বিচারকালে