পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মনোনীত কটির রিপোর্ট ও পশুঙ্গিী ৪৯ . गाँकौटग्रेज़ निकग्ने छेड़ প্রকারের अच्छृथ*trङ्गं अंत्र मी. इग्न এই নিমিত্তে এই বিধান করা গেল । কোন . উকীল লিখিত জাদেশ না পাইয়া সেই প্রশ্ন করিলে আদালতের অৰজ্ঞী:করপাপরাধী হইবে । আদালত তাহাকে সেই আদেশ-পত্র দেখাইবার জাজ্ঞা দিত্তে পারিবেন, দেখাইলে তাহ নিকট রাখিতে পাপ্লিবেন । এবং আঙ্গুষ্ঠানিক কার্য্যের এক পক্ষ সেই প্রশ্ন করিলে আদালত তাহা লিপিবদ্ধ করিতে পারিবেন । ঐ প্রশ্নের কিংবা লিখিত অাদেশের লিপিবদ্ধ পত্র যে ব্যক্তি সম্পৰ্কীয় হয় তাহার "মুখ্যাতির বিলোপ করিবার কল্পনায় দোষারোপ প্রকাশ হওয়ার সাক্ষ্য স্বৰূপ গ্রাহ্য হইতে পারিবে । ও সেই অপবাদ-পত্র দ্বারা করা গেল কেবল ইহা ৰঙ্গিয় তাহ গোপনীয় কথা স্বৰূপ জ্ঞান হইবে না এবং ভারতবষীয় দণ্ডবিধির আইনের ৪৯৯ ধারার কোন বর্জিত কথার মধ্যেও ধরা যাইবে না । অপবাদের বিচার হইলে যথার্থ দোষারোপ হইল, ও সাধারণের হিতার্থে সেই দোষারোপ করা উচিত ( ভারতবর্ষীয় দণ্ডবিধির আইনের ৪৪৯ ধারার ১ উদাহরণ ) কিংবা যে ব্যক্তি ঐ দেয়ারোপ করিল তাহার নিজের কিংবা অন্য ব্যক্তির স্বার্থ রক্ষার জন্যে সরলভাবে ঐ দোষারোপ করা গেল, ( ৯ উদাহরণ ) অভিযুক্ত ব্যক্তি ইহা দশাইতে পরিবেন । সরলভাবে প্রশ্ন কারকের এবং নিরাপরাধী সাক্ষীর স্বার্থ এককালে রক্ষা করিবার এই মাত্র উপায় অামাদের হৃদয়छभ इश्ल ! j . সেই ভাবে ও সাধারণ কথা প্রয়োগ করির আদালতের প্রতি এই এই ক্ষমতা প্রদান করিলাম ৷ ইণ্ড-ঘটিত ষে বৃত্তাস্ত পুৰ্ব্বে নির্ণয় করা গেল তদ্রুপ বৃত্তাস্তসম্পৰ্কীয় প্রশ্ন ন হইলে কিংব{ ইশু-ঘটিত বৃত্তাস্ত সত্য কি না ইহা নির্ণয় করণার্থে ষে বিষয় জ্ঞাত হওয়া নিতাস্ত আবশ্যক এমত বিষয়ের প্রশ্ন না হইলে, আদালত অশ্লীল ও অপবাদ-স্থচক প্রশ্ন ও অপমান কিংবা ৰৈরক্তি জন্মাইৰার কল্পনায় কোন প্রশ্ন করিতে দিবেন না । ৩২