পাতা:নিদর্শনতত্ত্ব.pdf/২৮১

จ๕8 হাইকোর্টের সরকুলের । কোন পক্ষের অধিকারে কি ক্ষমতাতে থাকিলে প্লুতরাং তাহাতে যে পক্ষের উপকার হইবে, তিনি তাহা উপস্থিত করিতে পারেন না । - ৪ । যখন বাদীর সেই অবস্থা হয়, তখন ৪০ ধারার মতে, * আসামীর নামে দলীল উপস্থিত করাইবার আজ্ঞা করা যায় এই নিমিত্তে, ফরিয়াদী নালিশের আরজী দিবার সময়ে অাদলতে ঐ দলীলের বর্ণনাও দিবে। তাহা করিলে ৪৩ ধারাক্রমে ফরিয়াদী আসামীর কাছে কি তাহার ক্ষমতাধীন ষে লিখিত দলীল দৃষ্ট হইবার প্রার্থনা করে কিংবা যে দলীলের দ্বারা আসামী আপনার জওয়াব সাবুদ করিতে মনস্থ করে তাছাও উপস্থিত, করিবার হুকুম, অসিামীর হাজির হইবার সমনে থাকিবে । ” যদি প্রতিবাদীর পক্ষে তদ্রুপ দলীল উপস্থিত করিবার প্রয়োজন হয়, অথবা যদি বাদীর পক্ষে ৪০ ও ৪৩ ধারামত দাওয়া না করা যায় তবে ১০৭ ধারার এই বিধান, “ ঐ দলীল কি লিপি কি অন্য দ্রব্য তাহার জ্ঞানমতে যাহার কাছে কি যাহার ক্ষমতার মধ্যে থাকে তাহার নামে ঐ দলীল প্রভৃতি উপস্থিত করিবার দুই কেতা এত্তেলা হাতে লিখিয়া সুযোগ পাইলেই আদালতে দাখিল করিবে । তাহার এককেত আদালতের নর্থীর সামিল করা যাইবে, অন্য কেতা সেই লোকের উপর জারী হয়, এই নিমিত্তে আদালত নাজিরকে কিংব, উপযুক্ত অন্য অমিলাকে দিবেন। যদি মোকদ্দম শুনা যাইবার পূর্ব উপযুক্ত সময় থাকিতে ঐ এভেলা জারী হয়, তবে যে ব্যক্তির নামে জারী হইল, ১২৮ ধারামতে তাহাকে মোকদ্দম শুনিবার সময়ে তল্লিখিত দলীল উপস্থিত করিবার আজ্ঞা আছে । ৫। যদি আবশ্যক হয়, তবে মোকদ্দমার কোন পক্ষের কিংবা অন্য কোন ব্যক্তির নামে দলীল উপস্থিত করিবার জন্যে সমন হইতে পারে। ১৪৩ ধারা, এবং মোকদমার একতর পক্ষের কোন